ওয়েব ডেস্ক: উফফফ...কী গরম। কবে যে বৃষ্টি আসবে? গোটা দেশ জুড়ে এখন এই একটাই প্রশ্ন। আর এই প্রশ্নটা আজ আরও বাড়িয়ে দিল রাজধানী। তাপমাত্রা ছুঁল ৪৪ ডিগ্রি। রাজধানীতে বছরের উষ্ণতম দিন। শুধু রাজধানী নয়। গরমে ফুটছে পাহাড়ও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভরা বৈশাখে পর্যটক নেই সিমলায়। গরমে নাজেহাল শৈলশহর। বরাবরের COOL সিমলার সঙ্গে দেশের আর পাঁচটা জায়গার ফারাক ঘুচিয়ে দিয়েছে এবারের গরম। দেশের সর্বত্রই গরমে বেহাল অবস্থা। অনেকে আবার বর্ষার জন্য ভরসা রেখেছেন প্রার্থনাতে। গরমের দাপটে নাজেহাল  উত্তর থেকে দক্ষিণ। সুয্যিমামার দাপটে দিশেহারা অবস্থা। মেঘের দেখা নেই। আকাশের দিকে তাকালে চোখ ঝলসে যাচ্ছে। একসময় হাঁসফাঁস গরম থেকে বাঁচতে ব্রিটিশদের ভরসা ছিল সিমলা। কিন্তু সেই সিমলাও এবার হতাশ করেছে। ৪০ না হোক, ৩০ ডিগ্রির কাছে তাপমাত্রা পৌঁছনোয় শৈলশহরী তার কুল হারিয়েছে। ফলে বিমুখ পর্যটকরাও। ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল কুল সিমলার আশা নিয়ে যারা এসেছেন, তাদের ভরসা এখন ছাতা আর আইসক্রিম। হায়দরাবাদের আমিনপুর লেক। ফ্ল্যামেঙ্গো পাখির জন্য বিখ্যাত। কিন্তু তাপমাত্রার পারদ চড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুকিয়ে যাচ্ছে লেকের জল। নিট ফলে, উধাও ফ্ল্যামেঙ্গো। এই পরিস্থিতি চিন্তার ভাঁজ পাখিপ্রেমী এবং পরিবেশবিদদের কপালে। জমি শুকিয়ে ফুটিফাটা। নদি-নালা -কুয়ো, সব শুকিয়ে গেছে। তেষ্টা মেটানোর জলটুকু পেতেই কোথাও কোথাও লম্বা লাইন। চাষবাসের আশা ছেড়ে বহু কৃষক ভিটেমাটি ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছেন অন্যত্র।


এদের সবাইকে অবশ্য টেক্কা দিয়েছে জয়সলমীর। তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৫২.৮ ডিগ্রি। বর্ষার জন্য ভরসা এখন প্রার্থনা। বেঙ্গালুরুতে শয়ে শয়ে মানুষের একটাই আকুতি। আল্লা মেঘ দে, পানি দে।