নারী নির্যাতনের আরও একটি ঘটনা
নারী নির্যাতনের আরও একটি ঘটনা। রুটি-রুজির টানে ছুটতে গিয়েই মৃত্যু হল তাঁর। পরিচারিকার কাজ করতে গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। হায়দরাবাদের বছর পঁচিশের যুবতী আসিমা খাতুন। সেখানে তাঁকে প্রচণ্ড মারধর করা হয়। গায়ে লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। শেষমেশ হাসপাতালে মারাই গেলেন আসিমা। গত ডিসেম্বরে সৌদি আরব যান আসিমা। তাঁর মালিক আবদুল রহমান আলি মহম্মদ তাঁকে কথায় কথায় পেটাতেন বলে অভিযোগ। ঘর বন্ধ করে আসিমার ওপর চালানো হত অত্যাচার। গায়ে আগুনের ছ্যাঁকাও দেওয়া হত বলে অভিযোগ।
ওয়েব ডেস্ক: নারী নির্যাতনের আরও একটি ঘটনা। রুটি-রুজির টানে ছুটতে গিয়েই মৃত্যু হল তাঁর। পরিচারিকার কাজ করতে গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। হায়দরাবাদের বছর পঁচিশের যুবতী আসিমা খাতুন। সেখানে তাঁকে প্রচণ্ড মারধর করা হয়। গায়ে লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। শেষমেশ হাসপাতালে মারাই গেলেন আসিমা। গত ডিসেম্বরে সৌদি আরব যান আসিমা। তাঁর মালিক আবদুল রহমান আলি মহম্মদ তাঁকে কথায় কথায় পেটাতেন বলে অভিযোগ। ঘর বন্ধ করে আসিমার ওপর চালানো হত অত্যাচার। গায়ে আগুনের ছ্যাঁকাও দেওয়া হত বলে অভিযোগ।
যে বাড়িতে তিনি কাজ করতেন, সেই বাড়ির প্রতিবেশীরা তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। তাঁর দেহ দেশে ফেরানোর চেষ্টা করছে পরিবার। একেবারে শেষ মুহূর্তে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছিল আসিমাকে। তেলেঙ্গানা সরকার আসিমাকে তড়িঘড়ি নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য আর্জি জানিয়েছিল কেন্দ্রের কাছে। কিন্তু শেষরক্ষা হল না।