নিজস্ব প্রতিবেদন: নতুন নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিক্ষোভ, আন্দোলনে উত্তাল গোটা দেশ। উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমে বিজনৌরে পুলিসের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন ২০ বছর বয়সী এক আন্দোলনকারী। মৃত ওই যুবকের নাম সুলেমান মালিক। বিজনৌরের পুলিস সুপার সঞ্জীব ত্যাগী জানান, বিক্ষোভকারীদের হামলা থেকে বাঁচতে গুলি চালান এক কনস্টেবল। আর তাতেই মৃত্যু হয় সুলেমানের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যদিও মৃতের পরিবারের দাবি, সিভিল সার্ভিস প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন সুলেমান। নাগরিকত্ব আইন এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্কই ছিল না। রবিবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢড়া বিজনৌরে গিয়ে সুলেমানের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন।


আরও পড়ুন: মোদী-শাহর প্রচার বিফলে, ঝাড়খণ্ডে কংগ্রেস-জেএমএম জোটের সঙ্গে লড়াইয়ে ধরাশায়ী বিজেপি


বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক জায়গায় আন্দোলনকারীদের উপর লাঠি চালাতে হয়েছে পুলিসকে। কোথাও আবার পুলিসের বিরুদ্ধে গুলি চালানোরক অভিযোগও উঠেছে। গত সপ্তাহ থেকে বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ থামাতে গুলি চালানোর অভিযোগ পুলিস অস্বীকার করলেও উত্তরপ্রদেশে ছবিটা একেবারে অন্যরকম। যোগীর রাজ্যের পুলিস স্বীকার করে নিয়েছে, যে তাঁরা বিক্ষোভ থামাতে গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছেন। আর ওই রাজ্যে যে ১৫ জন আন্দোলনকারীর মৃত্যু হয়েছে, তার বেশিরভাগই গুলিতেই প্রাণ হারিয়েছেন। যদিও এর আগে পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশ পুলিসের দাবি ছিল, রাজ্যে হিংসার নানা ঘটনায় কেবল বিক্ষোভকারীরাই আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করছিল। বিক্ষোভকারীদের ছোঁড়া গুলিতে বেশ কয়েকজন পুলিসকর্মী আহত হয়েছেন।