নিজস্ব প্রতিবেদন- ২১৭ কোটি টাকা তাঁর পারিশ্রমিক। দু-শো-সতেরো-কো-টি টাকা! হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন। চণ্ডীগড়ে সেই আইনজীবীর অফিস ও বাড়িতে এদিন আয়কর দফতরের অফিসাররা হানা দেন। এদিন দিল্লি-এনসিআরের মোট ৩৮টি জায়গায় হানা দেন আয়কর দফতরের কর্তারা। আর এদিন তাঁরা সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা নগদ উদ্ধার করেন। এদিন আয়কর দফতরের কর্তারা জানিয়েছেন, চণ্ডীগড়ের একজন আইনজীবী একটি মামলার জন্য একজন ব্যক্তির থেকে ২১৭ কোটি টাকা নিয়েছিলেন। আর সেই টাকা নেওয়ার পর তিনি বিপুল টাকার আয়কর ফাঁকি দিয়েছিলেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আয়কর দফতরের কর্তারা সেই আইনজীবীর নাম প্রকাশ করেননি। তবে জানানো হয়েছে, সেই আইনজীবীর দশটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিল করা হয়েছে আপাতত। জানা গিয়েছে, সেই আইনজীবী ১১৭ কোটি টাকা ইতিমধ্যে তাঁর ক্লায়েনট-এর থেকে নগদ নিয়েছেন। তবে সেই আইনজীবী কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য জানিয়েছিলেন, তিনি ২১ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন। ওই আইনজীবী আরও একটি ক্লায়েন্ট-এর থেকে মামলার জন্য ১০০ কোটি টাকা নিয়েছেন বলে খবর। তবে সেক্ষেত্রেও তিনি কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য ১০০ কোটি টাকার কথা বেমালুম গোপন করেছিলেন।


আরও পড়ুন-  ৭৫ টাকার কয়েন প্রকাশ! দেশবাসীর সামনে এক বাঙালিকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী


আয়কর দফতরের কর্তারা জানিয়েছিলেন, সেই আইনজীবী ক্লায়েন্ট ছিলেন ইনফ্রা ও ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার মালিক। কোনও এক সরকারি সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা করিয়ে দেওয়ার নাম করে সেই আইনজীবী তাঁর থেকে একশো কোটি টাকা নেন। সেই আইনজীবী এই টাকা দিয়ে কমার্শিয়াল সম্পত্তি কিনে ফেলেন। সেই কথা জানার পরই আয় কর দফতরের কর্তারা হানা দেন।