নিজস্ব প্রতিবেদন: বিভিন্ন স্তরে একের পর এক বৈঠকের পরও লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমানোর চেষ্টা করছে না চিন। গত সপ্তাহেই চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বিপান রাওয়াত বলেছিলেন, আলোচনার রাস্তা বন্ধ হলে সেনা সমাধানের পথ খোলা রাখছে ভারত। এরকম এক পরিস্থিতিতে দক্ষিণ চিন সাগরে রণতরী মোতায়েন ভারত। এনিয়ে প্রবল রুষ্ট বেজিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-গায়ে জ্বর, রান্না করতে না পারায় স্ত্রীর গায়ে আগুন লাগিয়ে দিল স্বামী


২০০৭ সাল থেকে দক্ষিণ চিন সাগরে দ্রুত প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছে চিন। দুনিয়া সবচেয়ে ব্যাস্ত এই সমুদ্রপথে  চিনের প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও। ইতিমধ্যেই এই অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় কৃত্তিম দ্বীপ তৈরি করেছে বেইজিং। একইসঙ্গে সেনার উপস্থিতিও বাড়াচ্ছে।



গালওয়ানে ২০ ভারতীয় সেনা শহিদ হওয়ার পর চুপ করে বসে নেই ভারত। লাদাখ সীমান্তে দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে চেলেছে সেনা। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, 'গত ১৫ জুন গালওয়ানে ২০ জওয়ান শহিদ হওয়ার পর দক্ষিণ চিন সাগরে একটি শক্তিশালী রণতরী মোতায়েন করেছে ভারত। ওই অঞ্চলে ভারত-সহ অন্যান্য দেশের উপস্থিতি নিয়ে বরাবরই আপত্তি করে আসছে চিন।'


আরও পড়ুন-মাথায় আকাশ ভেঙে তো পড়ছিল না! কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন নিয়ে গুলাম নবিদের নিশানা খুরশিদের 


উল্লেখ্য, দক্ষিণ চিন সাগরে ইতিমধ্যেই রণতরী মোতায়েন করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এবার ভারত সেই তালিকায় যুক্ত হওয়ায় চাপে পড়ে গেল চিন। গোটা বিষয়টি অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গেই করেছে ভারত। এর পাশাপাশি আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জেও উপস্থিতি বাড়াচ্ছে নৌসেনা। উদ্দেশ্য, ভারত মহাসাগরে চিনা সেনার উপস্থিতি নজরে রাখা।