নগদ তৃষ্ণা মেটাতে আমদানির পথে ২০ হাজার টন `কারেন্সি পেপার`
মরুভূমিকে ভিজাতে কতটা জল লাগে? এ প্রশ্নের সঠিক কোনও উত্তর হয় না! তবে একটা খবর দিলে এই উত্তরটা খানিক আন্দাজ করতে পারবেন। খবরটা হল, ২০ হাজার টন নতুন নোট ছাপার কাগজ আমদানি করা হচ্ছে দেশে। কারণ, গত ৮ই নভেম্বর পরবর্তী ভারতবর্ষ জুড়ে একটাই হাহাকার- নগদ নেই...নগদ নেই, শূন্য এ পকেট।
ওয়েব ডেস্ক: মরুভূমিকে ভিজাতে কতটা জল লাগে? এ প্রশ্নের সঠিক কোনও উত্তর হয় না! তবে একটা খবর দিলে এই উত্তরটা খানিক আন্দাজ করতে পারবেন। খবরটা হল, ২০ হাজার টন নতুন নোট ছাপার কাগজ আমদানি করা হচ্ছে দেশে। কারণ, গত ৮ই নভেম্বর পরবর্তী ভারতবর্ষ জুড়ে একটাই হাহাকার- নগদ নেই...নগদ নেই, শূন্য এ পকেট।
আর তাই, টাকা ছাপানোর জন্য এই বিপুল পরিমান 'কারেন্সি পেপার' আমদানি করতে হচ্ছে দেশকে, এমনই জানাচ্ছে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদন। এবছর এখনও পর্যন্ত ৮ হাজার টন 'কারেন্সি পেপার' ইতিমধ্যেই আমদানি করা হয়েছে। আর তার পরেও ২০ হাজার টনের জন্য বরাত পেতে পারে ৯টি ভিনদেশী সংস্থা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক ও ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নোট মুদ্রণ প্রাইভেট লিমিটেড জানিয়েছে যে, এই সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে 'ক্লিয়ারেন্স' পেয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন- সুনামির স্মৃতি উস্কে চেন্নাইয়ে 'ভরদা'র দাপট, 150 কিমি বেগে বইছে ঝড়, লণ্ডভণ্ড আম্মার রাজ্য
উল্লেখ্য, স্বাভাবিকভাবে নোটের যা চাহিদা থাকে তার ভিত্তিতে ২০১৭ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত যাতে কাজ চালানো যায় সেই পরিমান 'কারেন্সি পেপার' মজুত ছিল। কিন্তু বর্তমানের এই 'অস্বাভিক' চাহিদার জন্য আমদানি করতে হচ্ছে আরও ২০ হাজার টন।
যাক, এবার আপনি নিশ্চিন্ত হতেই পারেন, কারণ কিছু দিনের মধ্যেই নোট আসছে আপনার পকেটে।