ওয়েব ডেস্ক : গত রবিবার উত্তর কোরিয়া তাদের ষষ্ঠ ও সবথেকে শক্তিশালী পরমাণু মিসাইল পরীক্ষা করে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে ফের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছে। মার্কিন প্রশাসনের পাশাপাশি, দক্ষিণ কোরিয়া ও রাশিয়া তাদের এই ধারাবাহিক পরমাণু মিসাইল পরীক্ষার নিন্দা করেছে। এখানেই শেষ নয়, প্রয়োজনে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিসাইল পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে গত কয়েক মাস ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়া স্নায়ুযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে। রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো পরমাণু শক্তিধর দেশগুলি এর নিন্দা করার পর, ব্রিকস বৈঠকে চিনও নরম সুরে তাদের এই কাজের বিরোধিতা করেছে। তবে অদ্ভূতভাবেই গত রবিবার এই ঘটনায় উত্তর কোরিয়াকে সমর্থন বা নিন্দা করে কোনও মন্তব্য করেনি ভারত। উত্তর কোরিয়া তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী পরমাণু মিসাইল পরীক্ষায়, এবার আশঙ্কা প্রকাশ করল ভারত।


আরও পড়ুন- ‘আমেরিকার জন্য আরও বড় উপহার অপেক্ষা করছে’, ফের হুঁশিয়ারি কিমের দেশের


এদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলির ধারণা, উত্তর কোরিয়ার এই আচরণ ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে নতুন করে উত্সাহ জোগাতে পারে। ফলে, দুই দেশের মধ্যে আরও খারাপ হতে পারে সম্পর্ক। গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুসারে উন্নততর পরমাণু অস্ত্র সম্ভারে এই মুহূর্তে ভারতের থেকে কিছুটা এগিয়ে পাকিস্তান। আর তার অধিকাংশই এসেছে উত্তর কোরিয়া থেকে। সৌজন্যে চিন। উত্তর কোরিয়া ও ইসলামাদের মধ্যে চুক্তি অনুসারে কিমের দেশ তাদের সময়ে সময়ে অস্ত্র সরবরাহ করবে।


 রিপোর্ট অনুসারে ভারতের কাছে যেখানে ব্যালাস্টিক মিসাইলের সংখ্যা ১১০ থেকে ১২০, সেখানে পাকিস্তানের কাছে রয়েছে ১৩০ থেকে ১৪০টি পরমাণু অস্ত্র বহনকারী মিসাইল। তুলনামূলক ভাবে দূরপাল্লার মিসাইলের সম্ভারেও এগিয়ে রয়েছে ইসলামাবাদ। আর সেখানেই আশঙ্কায় ভারত।