নিজস্ব প্রতিবেদন: সোশাল মিডিয়ার সঙ্গে এখনও জারি রয়েছে কেন্দ্রীয় সংঘাত। বৃহস্পতিবার ভারতের আইন ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ সাফ জানিয়ে দেন টুইটারের মতো লাভজনক সংস্থার থেকে ভারত কখনই তার গণতন্ত্র ও মূল্যবোধ নিয়ে 'লেকচার' শুনবে না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংবাদসংস্থা এএনআইকে কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী বলেন, "ভারতে ১০০ কোটি টুইটার ব্যবহারকারী রয়েছে। আমি খুশি এতে। সংস্থা ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারছে এই দেশ থেকে। সেখানে যদি ইউজাররা আমাদের সমালোচনা করে, তা করতেই পারে। সেটিকে আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু এই লাভজনক সংস্থাগুলি যখন গণতন্ত্র সম্পর্কে আমাদের লেকচার দেয়, সেখানে তখন আমাদের তরফেও কিন্তু বেশ কিছু প্রশ্ন আসে"।


আরও পড়ুন, সুখবর! কাটা হবে না চালান, পুরনো লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশনেই চলবে গাড়ি


তিনি বলেন, "ভারতে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। আমরা অসমে জিতেছি কিন্তু বাংলায় হেরেছি। সেই প্রেক্ষাপটে বর্ষীয়াণ মন্ত্রীদেরকে বাকস্বাধীনতা এবং গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। এটি তো ভুল। কোনও যুক্তি নেই সেখানে।" 


টুইটারকে একটি 'কৌশলি মিডিয়া' হিসেবেও উল্লেখ করেছেন রবিশঙ্কর। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) টুইটকে কৌশলে ভুল পথে চালনা করে সংস্থা এমনটাই জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, "আইন ও আইটি মন্ত্রী হিসাবে আমার কাছে কোনও মন্তব্য করার প্রস্তাব নেই। তদন্ত করা পুলিশের কাজ। কিন্তু টুইটারে যদি কোনও নির্দিষ্ট টুইটকে নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাহলে গাজিয়াবাদের ঘটনা নিয়ে কেন বিশ্লেষণ করে দেখা হল না?"