নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতের জন সংখ্যা এতটাই বেশি যে, সকলকে ভ্যাকসিন ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে দেওয়া কখনই সম্ভব নয়। এর জন্য প্রায় ২ থেকে ৩ বছর সময় লাগবে। এমনটাই জানিয়েছে, সিরাম ইনস্টিটিউট এর কর্ণধার আদার পুনাওয়ালা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুণের সিরাম বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থা।  আদার পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, স্থানীয়ভাবে উত্পাদিত আস্ট্রাজেনেকা কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন "কোভিশিল্ড"-র উৎপাদন বাড়িয়ে তোলা হবে। বছরের শেষের দিকে অন্যান্য দেশে রফতানি শুরু করা হবে।


এদিকে দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিন নেওয়ার সচেতনতা বেড়েছে। কিন্তু, জোগান কম থাকায়।  দেশের বিভিন্ন জায়গায় টিকাকরণ ব্যহত হয়েছে। 


সিরামের তরফে এক বিবৃতি  জারি করে বলা হয়েছে, জানুয়ারি মাসে আমাদের কাছে  ভ্যাকসিনের অনেক ডোজ মজুত ছিল। তাই টিকাকরণ প্রক্রিয়াও সফলভাবে শুরু করা গিয়েছিল। সংক্রমণও কমতে থাকে। মনে করা হয় ভারত অতিমারীর ভয়াবহতা কাটিয়ে উঠেছে।  কিন্তু, এই একই সময়ে বিশ্বের অনেক দেশে তীব্র সংকট দেখা দেয়।  তখন আমাদের দেশ তাঁদের সাহায্যে হাত বাড়ায়। সেই সহযোগিতার ভিত্তিতেই স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আমরাও প্রযুক্তি ও অন্যান্য সাহায্য পাই। একসময় ভারত হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও ভ্যাকসিন রফতানি করে সাহায্য করেছিল অন্য দেশকে, তার পরিবর্তে আজ আমরাও সাহায্য পাচ্ছি।