নিজস্ব প্রতিবেদন: গত ৬ দিনে জম্মু ও কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর পরিবর্তে একের পর এক হামলা হয়েছে সাধারণ মানুষের উপরে। মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এরকম এক পরিস্থিতিতে ৭০০ জনকে আটক করল নিরাপত্তা বাহিনী। ওইসব লোকজনের সঙ্গে জামাত-ই-ইসলামি-সহ একাধিক নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এরা শ্রীনগর, বাদগাম ও দক্ষিণ কাশ্মীরের অন্যান্য জায়গার বাসিন্দা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-IPL 2021: প্লে-অফের আগেই কেন KKR ছাড়লেন Shakib Al Hasan? 


গত কয়েক দিনে উপত্যাকায় হামলার শিকার হয়েছেন, কাশ্মীরি পণ্ডিত, শিখ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীরের এক পুলিস আধিকারিক জানিয়েছেন, ওইসব লোকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে হামলার সঙ্গে জড়িতদের চক্র ভাঙার জন্য। পুলিস আধিকারিকের ধারনা, আফগানিস্থানে তালিবান ক্ষমতায় আসার পর কাশ্মীরে উগ্রবাদ বাড়তে পারে। ফলে হামলাকারীরা বিশৃঙ্খল অবস্থা সৃষ্টির জন্য সহজ টার্গেটকে বেছে নিতে পারে।


গত বৃহস্পতিবার কাশ্মীরে নিরীহ মানুষের উপরে হামলা নিয়ে সরব হয়েছিলেন ন্যাশনাল কন্ফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের উপরে হামলা হচ্ছে। সরকারের উচিত তার নীতি খতিয়ে দেখা। প্রধানমন্ত্রীর উচিত নিজে এসে উপত্যকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা ও সাধারণ মানুষকে সাহস দেওয়া।


আরও পড়ুন-Bangaon: পুজোর উদ্বোধনে গিয়ে গানে গানে মাতালেন, দলত্যাগীদের কুমড়ো বলে কটাক্ষ মদনের


উল্লেখ্য, গত কয়েকদিনে যে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন ২ স্কুল শিক্ষক। বৃহস্পতিবার শ্রীনগরে সুপেন্দর কউর ও দীপ চাঁদ নামে দুই শিক্ষককে গুলি করে মারে হামলাকারীরা। গত সপ্তাহেই মঙ্গলবার শ্রীনগরের ইকবাল পার্কের মাখনলাল বিন্দ্রু নামে এক ওষুধের দোকানদার খুন হন। এদিনই মহম্মদ সাফি নামে এক ট্য়াক্সি চালক ও বীরেন্দ্র পাসোয়ান নামে রাস্তার এক খাবার বিক্রেতা খুন হন। ওইসব খুনের ঘটনার সঙ্গে দ্যা রেনেসাঁ ফ্রন্ট নামে এক সংগঠন জড়িত বলে মনে করছে পুলিস। সংগঠনটি লস্কর-ই-তৈবার শাখা সংগঠন। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)