নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রকাশ্য রাস্তায় বিচারকের স্ত্রী এবং ছেলেকে গুলি করলেন তাঁরই দেহ রক্ষী। অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক কৃষাণ কান্ত শর্মার পুত্র ধ্রুবকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। তবে, বিপন্মুক্ত  বছর আটত্রিশের তাঁর স্ত্রী রীতু।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- রাফাল ছিনিয়ে নেওয়ার অনুভূতি কেমন? হ্যাল-এর কর্মীদের কাছে জানতে চাইলেন রাহুল


দেহরক্ষীকে সঙ্গে করেই গুরুগ্রামের সেক্টর ৪৯ আর্কাডিয়া মার্কেটে শপিং করতে আসেন বিচারকের স্ত্রী এবং পুত্র। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রকাশ্যে তাঁদের উপর গুলি চালায় ওই দেহরক্ষী মহিপাল সিং। সেখানেই লুটিয়ে পড়েন তাঁরা। ধ্রুবকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তোলার চেষ্টা করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এর মধ্যে বিচারককে ফোন করেন মহিপাল। তাঁর স্ত্রী-পুত্রকে গুলি করার খবর জানান ওই দেহরক্ষী। এর পর আরও দু’জনকে ফোন করেন তিনি। তবে, বিচারকের গাড়িতে মহিপাল ওই জায়গা থেকে চম্পট দেন বলে খবর।


আরও পড়ুন- গুয়াহাটির ব্যস্ত রাস্তায় বিস্ফোরণ, আহত ৪


পুলিস জানিয়েছে, নিকটবর্তী থানায় গিয়েও হামলা চালায় মহিপাল। থানার অফিসাররা ধরার চেষ্টা করলে সেখান থেকে মহিপাল পালায়। তবে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফরিদাবাদ রোড থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস। বিচারকের পরিবারকে কেন গুলি করে খুন করার চেষ্টা করলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। মহিপালকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। তবে, ডিসিপি গুরুগ্রাম (পূর্ব) জানাচ্ছেন, প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে বিচারকের পরিবারের অভব্য আচরণের জন্যই এমন ঘটনা ঘটিয়েছে মহিপাল।