নিজস্ব প্রতিবেদন: সাতসকালেই কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ইয়েদুরাপ্পা। বৃহস্পতিবার রাজভবনে সকাল ৯টা নাগাদ তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল। সংসদবিষয়কমন্ত্রী অনন্ত কুমার বলেন, ''বৃহত্তম দলকে সরকার গড়ার জন্য ডেকেছেন রাজ্যপাল। আস্থাভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেব আমরা।'' 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 




বুধবার কংগ্রেসের হয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারের কাছে আবেদন জমা দেন তিনি। আবেদন নিয়ে রাতেই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে পৌঁছন অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার। রাত ১.৪৫ মিনিটে সুপ্রিম কোর্টে শুরু হয় শুনানি। শুনানিতে কেন্দ্রের তরফে হাজির ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল একে বেণুগোপাল। বিজেপির তরফে ছিলেন মুকুল রোহতগি। দু'পক্ষের সওয়াল শোনার পর ইয়েদুরাপ্পার শপথগ্রহণে স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করেন প্রধান বিচারপতি। তবে ১৫ ও ১৬ মে ইয়েদুরাপ্পা সরকার গঠনের দাবি জানিয়ে যে চিঠি রাজ্যপালকে দিয়েছিলেন তা জমা দিতে বলেছে আদালত। ওই চিঠির সারমর্ম খতিয়ে দেখতে চায় কোর্ট। শুক্রবার সকাল ১০.৩০ মিনিটে ফের এই মামলাটির শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।


২২৪ আসনের কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে একক বৃহত্তম দল হিসাবে ১০৪টি আসন পেয়েছে বিজেপি। ২টি আসনে নির্বাচন না হওয়ায় সেরাজ্যে এখন সরকার গঠনের জন্য দরকার ১১২ জন বিধায়কের সমর্থন। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে ৮টি আসন দূরেই থামতে হয় বিজেপিকে। উলটো দিকে সেরাজ্যে কংগ্রেস পেয়েছে ৭৮টি আসন। জেডিএস পেয়েছে ৩৮টি আসন। ফল বেরোতেই জেডিএসকে নিঃশর্ত সমর্থন ঘোষণা করে কংগ্রেস। যদিও একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে বিজেপিকেই প্রথমে সরকার গঠনের আমন্ত্রণ জানান রাজ্যপাল বজুভাই বালা।


আরও পড়ুন- দেবগৌড়া পুত্রকে টেলিফোনে পরামর্শ মমতার