নিজস্ব প্রতিবেদন: কাশ্মীরে গৃহবন্দি রাজনীতিবিদরা ‘বাড়ির অতিথি’-র মতো। আঠারো মাসের বেশি তাদের আটকে রাখা হবে না। জম্মুতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-চিটফান্ডকাণ্ডের তদন্তে সিবিআইয়ের নজরে এবার রাজীব ঘনিষ্ঠ এক পুলিসকর্তা


জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর কাশ্মীরের অধিকাংশ নেতা এখন গৃহবন্দি। ফারুক আবদুল্লার মতো নেতাকে জন সুরক্ষা আইনে গৃহবন্দি করা হয়েছে। এই আইনে কোনও বিচার ছাড়াই কাউকে ২ বছরে গৃহবন্দি রাখা যায়।


কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘কাশ্মীরের নেতাদের রাখা হয়েছে ভিআইপি বাঙলোয়। তাদের হলিউডি সিনেমার সিডি দেওয়া হয়েছে, রয়েছে শরীরচর্চার জন্য জিমও। তাদের গৃহবন্দি করা হয়নি। বলা যেতে পারে ওরা ঘরের অতিথি।’



উল্লেখ্য, গত ৫ অগাস্ট থেকে গৃহবন্দি ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতি-সহ উপত্যকার বহু নেতা। দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে তাদের সঙ্গে দুনিয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এই অবস্থার পরিবর্তন কবে হবে তা নিয়ে এখনও কোনও ইঙ্গিত মিলছে না।


আরও পড়ুন-আপনি সাক্ষাৎ ভগবানের রূপ, হাউস্টনে মোদীকে দেখে আবেগতাড়িত কাশ্মীরি পণ্ডিতরা


উল্লেখ্য, কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে রবিবারও সরব হয়েছেন অমিত শাহ। এদিন তিনি বলেন, কাশ্মীর ৩৭০ ধারার নামে এতদিন যা (২.২৭ লাখ কোটি)খরচ করা হয়েছে তা মানুষের কাছে পৌঁছালে রাজ্যের মানুষের বাড়ির ছাদগুলো সব সোনার হয়ে যেত। পাশাপাশি রাজনাথ সিং এদিন পাটনায় এক সভায় বলেন, ৩৭০ ধারা কাশ্মীরের জন্য এক ধরনের ক্যান্সারের মতো। এর ফলে কাশ্মীরের রক্তক্ষরণই হচ্ছিল।