নিজস্ব প্রতিবেদন: বাংলায় বামেদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে মানুষ। এরাজ্যে বিজেপি ভালো ফল করেছে বিজেপি। তবে কেরলে এনডিএ-র একমাত্র আসনটিও ছিনিয়ে নিল বামেরা(LDF)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নির্বাচনের ফলাফলে রাজ্যের নেমম আসনটিও হাতছাড়া হল বিজেপির। ১৪০ আসনের কেরল বিধানসভার ৯৯টি আসন এল এলডিএফের ঝুলিতে। ইউডিএফ শিবিরে গেল ৪১ আসন। ২০১৬ সালের থেকেও এবার অন্তত ৬টি আসন বাড়িয়ে নিল বামেরা।


আরও পড়ুন-'মানুষ ভালোভাবে নেয়নি', ভোটে হেরে 'দলবদলে' বোধোদয় Dilip-র



রাজ্যের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ(UDF) হলেও ভোটের ফলাফল দেখে বিজেপিকেই নিশানা করলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন(Pinarayi Vijayan)। এনডিএ-কে বিঁধে  বিজয়ন বলেন, কেরল বিজেপির জায়গা নয় মোটেই। ধর্মীয় কিংবা বিভেদের রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেবেন না কেরলের মানুষ। গতবার রাজ্যে বিজেপি একটিমাত্র আসন জিতেছিল কংগ্রেস ও ইউডিএফের ভোট কাটাকাটির কারণে। এবার আর তা হয়নি।



এবার থিরুবনন্তপুরমের নেমম আসনে এনডিএ দাঁড় করিয়েছিল মিজোরামের প্রাক্তন গভর্নর ও রাজ্যের পরিচিত মুখ কে রাজাশেখরণকে। তাঁকে হার স্বীকার করতে হয়েছে। পাশাপাশি, মেট্রো ম্যান বলে পরিচিত ই শ্রীধরণকেও হারতে হয়েছে।


আরও পড়ুন-দেশবাসীকে ফ্রি-তে ভ্যাকসিন না দিলে অহিংস আন্দোলন শুরু করব: Mamata


রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ করেন বিজয়ন। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'রাহুল গান্ধী একজন জাতীয় রাজনীতিক। কিন্তু কেরলের মানুষ ওঁকে চান না। কেরল কেন, দেশের অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যে কাজ করুন। '


প্রতি পাঁচ বছর অন্তর রাজপাট বদলে যাওয়াই ট্রাডিশন কেরলে। সেখানে এবার বামেদের ভালো ফল করার কারণ কী? বিজয়ন বলেন, গত পাঁচ বছরে কেরল সরকার একাধিক জনকল্য়াণ মূলক কাজ করেছে। আমার রাজ্যের মানুষের উপরে আস্থা রেখেছিলাম। সেই আস্থার মর্যাদা দিয়েছে মানুষ।