নিজস্ব প্রতিবেদন: ডুব দিলেন। আরতি করলেন। অংশ নিলেন পংক্তিভোজেও। জনশ্রুতি, এবারের কুম্ভে ডুব দিলেই এগারো কুম্ভের সমান পূণ্যলাভ হয়। লোকসভা ভোটের আগে কুম্ভস্নানে কতটা মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হবে বিজেপি সভাপতির?  তার উত্তর মিলবে লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশের পর।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কুম্ভস্নানেও জমে উঠেছে রাজনীতি। ত্রিবেণী সঙ্গমে নেতা-মন্ত্রীদের ঢল। ডুব দিতে বাদ দেননি কেউই। সাধু সন্তরা বলছেন, তিথি অনুযায়ী এবারের কুম্ভর বিশেষত্ব রয়েছে। আর রাজনীতিবিদরা বলছেন, লোকসভা ভোটের আগে এই  কুম্ভর গুরুত্বই আলাদা। ফলে রাজনীতি আর পুণ্যার্জন, মিলেমিশে একাকার।  রাজনীতির অমৃতের স্বপ্নপূরণে পুণ্যের ডুব। শেষ লগ্নে  বাদ গেলেন না অমিত শাহও। প্রয়াগরাজের  ভিভিআইপি জোনে এদিন মাছি গলার জো নেই। সপার্ষদ ত্রিবেণীতে ডুব দিলেন মোদীর সেনাপতি। তাড়াহুড়ো নয়,  নিষ্ঠা নিয়ে আরতি সারলেন অমিত শাহ। সর্বভারতীয় সভাপতির গায়ে জল ছেটাতে দেখা গেল যোগী আদিত্যনাথকে। 



স্নান, আরতির পর ভোজের আয়োজন। অমিত শাহর পাশে যোগী থেকে রামদেব। সঙ্গে সাধু সন্তরাও। 


আরও পড়ুন- লখনৌয়ে প্রিয়ঙ্কার রোড শোয়ে ভাগ্য খুলল পকেটমারদের! খোয়া গেল ৫০টি মোবাইল


মেলা শুরু আগে প্রয়াগে পা রাখেন মোদী। মেলা চলাকালীন,  প্রথমবারের জন্য লখনউয়ের বাইরে, প্রয়াগে ক্যাবিনেট বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। গেরুয়া পালের হাওয়া কাড়তে প্রয়াগে চলে যান অখিলেশও। সনাতনী বিশ্বাস ছাপিয়ে সংবাদমাধ্যমের নজর কাড়ে কুম্ভের রাজনীতির হিসেবনিকেশ। কুম্ভস্নানে শুধুই পুণ্যলাভ নাকি আরও অনেক কিছু।