নিজস্ব প্রতিবেদন:  প্রেমিক ফোন ধরা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। হাজারও ফোন করেও যোগাযোগ করতে পারছিলেন না তাঁর সঙ্গে। দেখাও করতে পারছিলেন না। অগত্যা, প্রেমিকের দেখা পেতে পুলিসের দ্বারস্থ হলেন তরুণী। কিন্তু ২৪ বছরের ওই তরুণী প্রেমিকের খোঁজ পেতে যা করলেন, তাতে হতবাক তাবড় পুলিস কর্তারাও। প্রেমিক ও তাঁর কয়েকজন বন্ধুর বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ আনলেন ওই তরুণী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত সপ্তাহে লাতুরের বাসিন্দা বছর ২৪-এর ওই তরুণীর সঙ্গে তাঁর প্রেমিকের ঝগড়া হয়। এরপর থেকেই নাকি ফোন ধরা বন্ধ করে দেন তাঁর বয়ফ্রেন্ড। তাঁকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। তরুণীর সঙ্গে দেখাও করছিলেন না তিনি। শেষমেশ প্রেমিকের খোঁজ পেতে থানায় যান প্রেমিকা। যুবক, তাঁর ভাই ও কয়েকজন বন্ধুর বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ করেন ওই তরুণী।


তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে যুবককে থানায় নিসে আসার পরই উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, গত ২৭ নভেম্বর ওই তরুণীকে যুবক বিয়ে করেছিলেন। এরপর কাজের খোঁজে পুনেতে একাই চলে আসেন যুবক। কিন্তু তরুণী প্রেমিকের ঠিকানা ভালোভাবে জানতেন না। প্রেমিককে খুঁজে পেতেই এই ফাঁদ পেতেছিল বলে পুলিসের কাছে স্বীকারও করে নেন তরুণী। যুবক জানান, তিনি এখনও ওই তরুণীকেই ভালোবাসেন ও তাঁর সঙ্গে থাকতে চান। কিন্তু তরুণী তাঁকে দিনে এত বেশিবার ফোন, মেসেজ, অনলাইনে টেস্কট করতেন, তাতে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সেই অভিমান থেকেই তিনি এই কাজ করেছেন। সব জেনে পুলিসও হতবাক। তবে মানবিকতার খাতিরে ওই যুবক ও তরুণীর নাম প্রকাশ করেনি পুলিস। তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও আইনি পদক্ষেপ করেনি পুলিস।