বাড়ছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম, আয়কর ছাড় অপরিবর্তিত, ৪৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গৃহঋণে ছাড়
Latest Updates
** ডিজিটাল পেমেন্টে আরও গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। নগদে আদানপ্রদানে লেভি চাপাবে কেন্দ্র। অর্থমন্ত্রী জানান, বছরে ব্যাঙ্ক থেকে এক কোটি টাকার বেশি তোলার ক্ষেত্রে টিডিএস-র ২ শতাংশ লেভি চার্জ করা হবে।
** এক টাকা করে সেস বসছে পেট্রল ও ডিজেলে
** জিএসটি সংক্রান্ত বিতর্কে যত টাকা আটকে রয়েছে তার সমাধান করতে চেষ্টা করবে সরকার।
** সোনা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতুর ক্ষেত্রে শুল্ক বৃদ্ধি।
** ইলেকট্রিক যানবাহনের ওপর থেকে আমদানি শুল্ক তুলে নেওয়া হল।
** পাম তেল সহ অন্যান্য জিনিস যা আগে আমদানি করা হতো কিন্তু এখন দেশে তৈরি হয় তার ওপর করছাড় তুলে নেওয়া হল।
** বিদেশ থেকে আমদানি করা অস্ত্রের ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়া হয়।
** ২ লাখ টাকা থেকে আয়কর ছাড় বেড়ে ৩.৫ লক্ষ টাকা।
** ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কর লাগবে না।
** জিএসটি লাগু হওয়ার ফলে অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন হয়েছে।
** ২-৫ কোটি টাকা পর্যন্ত কর দিতে হলে ২-৩ শতাংশ সারচার্জ দিতে হবে।
** ৪৫ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহঋণে করছাড়।
** ডিজিটাল পেমেন্টে আরও গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। নগদে আদানপ্রদানে লেভি চাপাবে কেন্দ্র। অর্থমন্ত্রী জানান, বছরে ব্যাঙ্ক থেকে এক কোটি টাকার বেশি তোলার ক্ষেত্রে টিডিএস-র ২ শতাংশ লেভি চার্জ করা হবে।
** গত পাঁচ বছরে প্রত্যক্ষ কর ৭৮ শতাংশ বেড়েছে।
** এখনও পর্যন্ত ১২০ কোটি নাগরিকের কাছে আধার কার্ড রয়েছে। অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাব, কর প্রদানে আরও সরলীকরণ করতে প্যান এবং আধার কার্ড দুটোই ব্যবহার হবে। প্যান না থাকলে আধার কার্ড দিয়ে কর প্রদান করা যাবে।
** ইলেকট্রিক যানে বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে।
** সরকার কর ব্যবস্থা সরল করতে চায়। ২৫০ কোটি টাকা লেনদেনের উপর ** ২৫ শতাংশ কর দিতে হয়। এবার তা বাড়িয়ে ৪০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। এতে দেশের ৯৯.৩ শতাংশ শিল্প এই আওতায় পড়বে।
** ৬.৩৮ লাখ কোটি থেকে বেড়ে ১১.৩ লাখ কেটি টাকা হয়েছে। মনে রাখতে হবে ৫ লাখ টাকার উপরে তাঁরা আয়কর দিয়েছেন।
** দেশের করদাতাদের ধন্যবাদ। তারা দায়িত্বশীল দেশবাসী কাজ করেছেন। দেশের উন্নয়নে তারা সহয়তা করেছেন।
** ১ টাকা, ২ টাকা, ৫টাকা, ১০টাকা ও ২০ টাকার কয়েন শীঘ্রই দৃষ্টহীনরাও চিনতে পারবেন। তার ব্যবস্থা করছে সরকার।
** ১০০ লাখ কোটি টাকা খরচ করা হবে পরিকাঠামো তৈরি করতে।
** অন্য কেউ যাতে কারও অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করে সমস্যার সৃষ্টি করতে না পারে তার ব্যবস্থা করা হবে।
** রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিকে ৭৩০০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে।
** এনআরআইদের জন্য আধার কার্ড ইস্যু করার প্রস্তাব। আগে এই কার্ড পাওয়ার জন্য ১৮০ দিন অপেক্ষ করতে হত।
** ২ কোটি পড়ুয়াকে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
** তৈরি হচ্ছে হাইয়ার এডুকেশন কমিশন অব ইন্ডিয়া। এর আওতায় আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সি, ডেটা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া হবে। এর জন্য বিশেষ চ্যানেল তৈরি করা হচ্ছে।
** পর্যটন শিল্পেও জোর দেওয়া হচ্ছে। ১৭টি আইকনিক জায়গাকে আন্তর্জাতিক মানে পর্যটন ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে।
** গত বছরে অনুত্পাদক সম্পদ প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা কমেছে। সরকারি ব্যাঙ্কগুলিকে চাঙ্গা করতে ৭০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
** ন্যাশনাল হাউজ ব্যাঙ্ক থেকে সরিয়ে হাউজ ফিনান্স সংস্থাগুলির তত্ত্ববধানে দায়িত্ব পেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
** শহরে ১৩ লাখ ঘর তৈরি করা হয়েছে গরিব মানুষের জন্য।
** সরকারের লক্ষ্য গ্রামীন এলাকায় সুযোগ সুবিধা দিয়ে শহরের দিকে মানুষের আসার প্রবণতা কমানো।
** প্রধানমন্ত্রী গ্রামীন ডিজিটাল অভিযানের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি পঞ্চায়েত ডিজিটাল আদানপ্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
** স্বচ্ছ ভারত অভিযান দেশের মানুষের নজর কড়েছে। ৯.৬ কোটি টয়লেট তৈরি করা হয়েছে ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে। এবার থেকে স্চ্ছ ভারত অভিযান সলিড ম্যানেজমন্টও হবে।
** দেশের মানুষকে পরিশ্রুত পানীয় জল দেওয়ার প্রতি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর জন্য নতুন মন্ত্রালয় গঠন করা হয়েছে। এই দফতরের কাজই হবে-হর ঘর জল সরবারহ করা। ২০২৪ সালের মধ্যে এই জলজীবন মিশনের কাজ শেষ করা হবে।
** প্রতিটি মহিলা সেল্ফ হেল্ফ গ্রুপের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট করে দেওয়া হবে। প্রতিটি সদস্যকে ১ লাখ ঋণ দেওয়া হবে।
** এই সরকার মহিলাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উদ্যোগ নিতে উত্সাহ দেওয়া হয়েছে।
** এবার সংসদে ৭১ মহিলা সাংসদ এসেছেন।
** একটি পাখনা দিয়ে পাখি উড়তে পারে না। বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। নারী ছাড়া দুনিয়ার উন্নতি সম্ভব নয়। তাই গ্রামীণ ভারতের উন্নয়নে মহিলাদের অবদান অনস্বীকার্য।
** উজ্বলা যোজানার মাধ্যমে ৩৫ কোটিরও বেশে এলইডি ব্লাব বিলি করা হয়েছে। এর জন্য খরচ হয়েছে ১৮০০০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে।
** সাফাইয়ের জন্য মেশিন ও রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে। সাফাই ক্ষেত্রে মানুষের সংখ্যা কমেছে।
** স্টার্টআপের জন্য নতুন একটি চ্যানেল তৈরি করা হবে। সেটি দেখা যাবে দূরর্শনে।
** দেশের শ্রম আইনে বদল আনা হচ্ছে। তৈরি হবে ৪ নতুন কোড।
** বিদেশি ছাত্রদের এদেশে আকর্ষণের চেষ্টা করা হবে।
** এনডিএ আমলে দেশের ২টি আইআইটি ও আরও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক মানের হয়ে উঠেছে। এদের স্থানে বিশ্বের ২০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে।
** ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজিতে উন্নতি করতে আইআইটি ও আইআইএস এর তত্ববধানে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
** সরকার জাতীয় শিক্ষা নীতি তৈরি করবে। এতে স্কুল ও উচ্চশিক্ষায় বড়সড় পরিবর্তন আনা হবে। জোর দেওয়া হবে গবেষণায়।
** মহাত্মা গান্ধীর ভাবনা ও আদর্শে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তৈরি হচ্ছে ‘গান্ধীপিডিয়া’।
** তৈরি হচ্ছে হাইয়ার এডুকেশন কমিশন অব ইন্ডিয়া। এর আওতায় আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সি, ডেটা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া হবে। এর জন্য বিশেষ চ্যানেল তৈরি করা হচ্ছে।
** FDI ভারতের জিডিপি-তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। মিডিয়া, বিমান, অ্যানিমেশন ক্ষেত্রে আরও FDI আনা হবে। বিমা মধ্যস্থতাকারী সংস্থা ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ FDI করা হবে।
** ‘নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেড’ এই সংস্থা ইসরো সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক রেখে কাজ করবে। মহকাশ পণ্যের বাণিজ্যকরণে সাহায্য করবে এই সংস্থা।
** প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ৩১৪ দিনের পরবর্তে ১১৪ দিনে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। ২০২২ সালের মধ্যে সব ঘরে গ্যাস দেওয়া হবে।
** প্রায় ৯৫ শতাংশ শহরে জীবাণুমুক্ত শৌচালয় করা হয়েছে। গুগল ম্যাপে প্রায় ৪৫ হাজার শৌচালয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। স্বচ্ছতা অ্যাপ প্রায় এক কোটি মানুষ ডাউনলোড করেছেন বলে দাবি অর্থমন্ত্রীর।
** মেট্রো লাইন সেক্টরে পিপিপি মডেল আনার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এর জাতীয় স্তরে গবেষণাগার তৈরির চিন্তাভাবনা চলছে।
** বাঁশ, মধু চাষে গুরুত্ব দেওয়া হবে। উত্সাহ দেওয়া হবে খাদির ব্যবহারে।
** গ্রামীণ এলাকায় প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় ৮০২৫০ কোটি টাকারও বেশি খরচ করে ১ লাখ কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা তৈরি করা হবে।
** ২০৩০ সালের মধ্যে রেলে ১৫ লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
** ২০২২ মধ্যে দেশের ঘরহীন মানুষের নিজস্ব ঘর হবে।
** গ্রামীণ এলাকায় প্রতিটি ঘরে বিদ্যুত্ ও গ্যাস পৌঁছে যাবে।
** সরকারের ভাবনার কেন্দ্র রয়েছে গাঁও-গরিব-কিসান। এর জন্য উজ্জ্বলা যোজনা চালু করা হয়েছে।
** মহাকাশ বিজ্ঞানে এখন দুনিয়ায় বড় শক্তি ভারত। ইসরো বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কাজ করবে।
** গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট সম্মেলন করার কথা ভাবছে সরকার।
** বিদেশি বিনিয়োগের পদ্ধতি আরও সহজ করা হবে।
** মোদী সরকার ‘প্রধানমন্ত্রী কর্ম যোগী মন ধন যোজনা’ আনা হয়েছে। ৩৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। এই যোজনায় বছরে দেড় কোটি টাকার নীচে লেনদেনকারী ছোটো ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের পেনশন দেওয়া হবে।
** FDI ভারতের জিডিপি-তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। মিডিয়া, বিমান, অ্যানিমেশন ক্ষেত্রে আরও FDI আনা হবে। বিমা মধ্যস্থতাকারী সংস্থা ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ FDI করা হবে।
** ‘নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেড’ এই সংস্থা ইসরো সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক রেখে কাজ করবে। মহকাশ পণ্যের বাণিজ্যকরণে সাহায্য করবে এই সংস্থা।
** বিমান, মিডিয়া ক্ষেত্রে আরও বেশি এফডিআই আনা যায় কিনা ভাবনা চিন্তা করছে এই সরকার। বিমান ক্ষেত্রকে চাঙ্গা করতে আরও বিনিয়োগ এবং লিজ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
** ৩৫৪ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে এমএসএমই-র উন্নতিতে।
** দেশের মানুষের জন্য তৈরি করা হবে সস্তার ঘর।
** ২০২০ সালের মধ্যে হলদিয়ায় হবে পণ্য পরিবহন টার্মিনাল। ফরাক্কায় হবে টার্মিনাল লক।
** দেশের রাজ্যগুলিতে সড়ক যোগাযোগ আরও উন্নত করা হবে।
** ইলেকট্রিক গাড়ি চালু করার ওপরে সরকার জোর দিয়েছে।
** রুপে কার্ড দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য কাজ করছে।
** ভারতমালা দেশের সড়ক যোগাযোগে বিপ্লব আনব। সাগরমালা প্রকল্প জল পরিবহনের আমূল পরিবর্তন এনে দেবে। এতে শহর ও গ্রামের দূরত্ব কমবে।
** পলিসি প্যারালাইসিসের দিন বিদায় নিয়েছে।
** দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে বেসরকারি কোম্পানিগুলি।
** বিদ্যুত্ ক্ষেত্রে ‘এক দেশ এক গ্রিড’ আওতায় আনা হবে সব রাজ্যকে।
** ২০১৯ সালের মধ্যে ২১০ কিলোমিটার মেট্রো লাইন পাতা হবে।
** বাড়ি ভাড়া আইনে বদল আনার আশ্বাস দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, বাড়ি ভাড়া আইনে অনেক ত্রুটি রয়েছে। ভাড়াটে ও মালিকের সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সে সব আইন।
** পরিকাঠামো সংস্থাগুলিতে আরও বিনিয়োগ করার আশ্বাস দেন অর্থমন্ত্রী। এই ঘোষণার পরেই পরিকাঠামো শেয়ার গুলি আরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
** ২০১৮ সাল থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত রেলের পরিকাঠামোর জন্য খরচ করা হবে ৫০ লক্ষ কোটি টাকা। এর জন্য বেসরকারি সংস্থার হাত ধরেই এগোতে হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
** পরিকাঠামো সংস্থাগুলিতে আরও বিনিয়োগ করার আশ্বাস দেন অর্থমন্ত্রী। এই ঘোষণার পরেই পরিকাঠামো শেয়ার গুলি আরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
** গত পাঁচ বছরে ২.৭৫ ট্রিলিয়ন ডলার ভারতের অর্থনীতি পৌঁছেছে। চলতি বছরে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার পৌঁছবে। বিশ্বে অর্থনীতিতে ষষ্ঠস্থানে রয়েছে ভারত। এক দশক আগে ছিল ১১ তম স্থানে। ভারত ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছতে সক্ষম বললেন অর্থমন্ত্রী
** চাণক্য নীতি ও উর্দু সায়েরি দিয়ে বাজেট পেশ শুরু অর্থমন্ত্রীর
** মিনিমাম গভার্নমেন্ট, ম্যাক্সিমাম গভার্নেন্স...ভাবনা কাজ হয়েছে প্রথম মোদী সরকারে
** মজবুত দেশের জন্য মজবুত নাগরিক তৈরি কাজ করে চলেছে গত পাঁচ বছর ধরে
** বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন
** বাজেট পেশের আগে মন্ত্রিসভার বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
** মেয়ের বাজেট পেশ দেখতে সংসদে পৌঁছলেন নির্মলার বাবা নারায়ণ সীতারামন ও মা সাবিত্রী দেবী।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত্ শেষে সংসদে পৌঁছলেন নির্মলা সীতারামন
ভাল কিছুর প্রত্যাশা নিয়ে শেয়ার বাজারও উপরের দিকে খোলে। এ দিন ১২৪ পয়েন্ট উপরের খোলে সেনসেক্স। ৪০ হাজার ছোঁয় সেনসেক্স। এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এল অ্যান্ড টি, কোটাক ব্যাঙ্ক বেশ চাঙ্গা দেখা যায়।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের প্রথম বাজেট পেশ। প্রথা অনুযায়ী, বাজেট পেশের আগে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করলেন নির্মলা সীতারামন। সঙ্গে ছিলেন প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। এ দিন প্রথা ভেঙে লাল ফাইলে বাজেট নথি নিয়ে এলেন নির্মলা সীতারামন। সাধারণত, বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রীর হাতে ব্রিফকেশ দেখা যায়। মোদী সরকারের দ্বিতীয় ইনিংসে বাজেট যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে এ নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই বিশেষজ্ঞদের।
পরিসংখ্যান বলছে বর্তমানে বেকারত্বের হার ৪৫ বছরে সর্বোচ্চ মাত্রায় ঠেকেছে। যার অর্থ, গত পাঁচ বছরের অর্থনীতিতে একটা বড় খাটতি রয়েগেছে। হোঁচট খেয়েছে একাধিক ক্ষেত্রেই। তবে যুবসমাজ বলছেন চাকরি চাই। ডেলিভারি বয় নয়, রেল, ব্যাঙ্কের কর্মসংস্থান ফিরুক। এদিকে আর্থিক বৃদ্ধির হার বাড়াতে না পারলে বাড়বে না কর্মসংস্থান। অন্যদিকে বাজেটের আগে সরকারের আর্থিক সমীক্ষা অনুযায়ী, আগামী অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হতে পারে ৭ শতাংশ। আর তাতেই প্রত্যাশায় বুক বাঁধছে যুব সমাজ।