নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রথম রাউন্ডে ভোটপ্রবণতায় হাহাকার বামেদের। পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, কেরল, ত্রিপুরাতেও এখনও পর্যন্ত এগিয়ে যেতে পারলেন না কোনও বাম প্রার্থী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতবার পশ্চিমবঙ্গে মুর্শিদাবাদ ও রায়গঞ্জ আসনটি জিতেছিল বামেরা। কিন্তু এবার ওই দুটি আসনেই পিছিয়ে পড়েছেন সিপিএম প্রার্থী। প্রবল গেরুয়া হাওয়ায় যাদবপুরে বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করে একটা আসনে জেতার আশা করছিল বামেরা। কিন্তু বিকাশরঞ্জনকে পিছিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী। এমনকি দ্বিতীয় স্থানেও নেই বিকাশবাবু। রায়গঞ্জে মহম্মদ সেলিমও পিছিয়ে পড়েছেন। ৩৪ বছর শাসন করার পর রাজ্যে এই প্রথম ভোটপ্রবণতায় লড়াইয়ে নেই বামেরা। ত্রিপুরায় গতবার দুটি আসনে জিতেছিল সিপিএম। কিন্তু সেই ত্রিপুরায় ক্ষমতার রাশ চলে গিয়েছে বিজেপির হাতে। সেখানেও এবার পিছিয়ে পড়েছে বামেরা। শিব রাত্রির সলতের মতো হাতে থাকল কেরল। সেখানেও অবস্থা তথৈবচ। ভোটপ্রবণতায় একটা আসনে বিজেপি এগিয়ে গেলেও বামেদের টিকি নেই। 



তরুণ তুর্কি কানহাইয়া কুমারকে নিয়ে বাম রাজনীতির পুনরুজ্জীবনের আশা করেছিলেন নেতারা। বিহারের বেগুসরাইয়ে প্রার্থী করা হয় কানহাইয়াকে। সেই কানহাইয়া পিছিয়ে পড়েছেন প্রাথমিক ভোটপ্রবণতায়। বিহারের বেগুসরাইয়ে এগিয়ে রয়েছেন গিরিরাজ সিং। এমন ভোটপ্রবণতা বজায় থাকলে সপ্তদশ লোকসভায় ভরাডুবি হতে চলেছে বামেদের। 


তরুণ তুর্কি কানহাইয়া কুমারকে নিয়ে বাম রাজনীতির পুনরুজ্জীবনের আশা করেছিলেন নেতারা। বিহারের বেগুসরাইয়ে প্রার্থী করা হয় কানহাইয়াকে। সেই কানহাইয়া পিছিয়ে পড়েছেন প্রাথমিক ভোটপ্রবণতায়। বিহারের বেগুসরাইয়ে এগিয়ে রয়েছেন গিরিরাজ সিং। এমন ভোটপ্রবণতা বজায় থাকলে সপ্তদশ লোকসভায় ভরাডুবি হতে চলেছে বামেদের।             
     
এদিকে ভোট প্রবণতার নিরিখে প্রথম রাউন্ডের শেষে যাদু সংখ্যা পার করে দিয়েছে এনডিএ। ৩৩৯টি আসনে এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে ১০২টি আসনে। ১০১টি আসনে এগিয়ে বাকিরা। বাংলায় ১৪টি আসনে এগিয়ে গেল গেরুয়া শিবির। তৃণমূল এগিয়ে ২৫টি আসনে। আর ৩টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। 


আরও পড়ুন- মোদী ঝড়ের সংকেত পেয়ে লক্ষ্মীর ধন বর্ষা,৬০ সেকেন্ডে ৩.১৮ লক্ষ কোটি আয়