জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: প্রথম পাঁচ দফার ভোট শেষ। আগামী শনিবার ষষ্ঠ দফা, তারপর ১ জুন সপ্তম তথা শেষ দফা। কিন্তু এবার প্রতিটি দফার ঙোটের পরেই দানা বাঁধছে বিতর্ক! কেন? দেখা যাচ্ছে, প্রথমে ভোটের হার সামনে আসছে, তার সঙ্গে চূড়ান্ত ভোটের হারের বিস্তর ফারাক! ফর্ম  17C নিয়ে জোর আলোচনা চলছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  Rishikesh: AIIMS হৃষিকেশের ৬ তলায় সোজা উঠে গেল পুলিসের জিপ, ওয়ার্ড থেকে পাকড়াও অপরাধী...


কী এই ফর্ম 17C? এদেশে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম বা আইন মেনে ভোট হয়। নাম, 'Election Conduct Rules 1961'। সেই নিয়মেই  দু''টি ফর্মে ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য নথিভুক্ত করতে হয়। প্রথম ফর্মটি হল 17A, আর দ্বিতীয় ফর্ম 17C। কতজন ভোটার বুথে এলেন? সেই তথ্য থাকে 17A ফর্মে, 17C ফর্মে কত ভোট পড়ল বা ভোটের হার সংক্রান্ত তথ্য।


এদিকে 17C আবার দু'টি ভাগ। প্রথম ভাগে থাকে পূরণ করতে হয় ভোটের দিনেই। তাতে উল্লেখ থাকে, বুথে ব্য়বহৃত ইভিএম ও সেগুলির আইডি নম্বর। সঙ্গে মোট ভোটারের সংখ্যা ও ইভিএম পিছু ভোটের হারও। ফর্মে দ্বিতীয় ভাগে লেখা থাকে শুধুমাত্র ভোটের চূড়ান্ত। অর্থাৎ কোন দলের প্রার্থী জিতলেন? 


তাহলে বিতর্ক কীসের? এখন  'Election Conduct Rules 1961' অনুযায়ী, ইভিএমে কত ভোট পড়ল? তথ্য দেওয়ার দায়িত্ব পোলিং অফিসারের। সবচেয়ে বড় কথা, যেকোন রাজনৈতিক দলের এজেন্ট পোলিং অফিসারের কাছে ভোট দান সংক্রান্ত তথ্য় চাইতেও পারেন। ফলে তথ্য রাখা বা নথিভুক্ত করার বাধ্য়তামূলক। সেইমতোই একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে।


মামলাকারী দাবি, প্রতি দফার ভোটের পর 17C Part-1 ফর্মের বুথভিত্তিক ও বিধানসভা অঞ্চল ভিত্তি ভোটদান সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। এমনকী, আপলোড করতে হবে কমিশনের ওয়েবসাইটেও! কমিশনের পাল্টা দাবি, যদি এভাবে তথ্য ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়, সেক্ষেত্রে বিভ্রান্তি তৈরি হবে। শুধু তাই নয়, ওয়েবসাইট থেকে ছবি তুলে তথ্য-বিকৃতির সম্ভাবনা থাকবে।


আরও পড়ুন:  Maharashtra: উফ! ভয়ংকর গতিতে ছুটে আসা গাড়ি ধাক্কা দিল বাঘটিকে! কোমর-ভাঙা পশুটি কি বাঁচবে?



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)