নিজস্ব প্রতিবেদন- এক মাস ধরে নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন তিনি। তারই মধ্যে মারণ ভাইরাস হানা দেয় শরীরে। ধকল নিতে পারলেন না সতীশ ধুপেলিয়া। মহাত্মা গান্ধীর প্রপৌত্র তিনি। থাকতেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। ৬৬ বছর বয়সে চলে গেলেন তিনি। সতীশ ধুপেলিয়ার দিদি দিদি উমা ভাইয়ের মৃত্যুসংবাদ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। জানা গিয়েছে, হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন গান্ধীজির প্রপৌত্র।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জীবনের বেশিরভাগ সময় মিডিয়া জগতে কাজ করেছেন সতীশ। গান্ধী ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্ট-এর হয়েও কাজ করতেন। ফটোগ্রাফার ও ভিডিয়োগ্রাফার হিসাবে জীবকা নির্বাহ করলেও নানারকম সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন তিনি। সমাজর বিভিন্ন স্তরের মানুষকে নিঃশর্ত সাহায্য করার জন্য এগিয়ে যেতেন। আর সেই জন্য সতীশের জনপ্রিয়তাও ছিল। সতীশের মৃত্যুতে পরিবার ও বন্ধুমহলে তাই শোকের ছায়া নেমেছে।


আরও পড়ুন-  'আয়ত্বের বাইরে চলে যাচ্ছে' গুজরাটের করোনা পরিস্থিতি, মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের


মহাত্মা রছেলে মণিলাল গান্ধী ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকাতেই। মণিলাল গান্ধীর মেয়ে সীতা ধৈর্যবালা গান্ধী। তিনিই শশিকান্ত ধুপেলিয়াকে বিয়ে করেন। এর পর দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে বসবাস করতেন। সীতা ধুপেলিয়ার তিন সন্তানের মধ্যে সতীশ একজন। সতীশের দুই বোন উমা ধুপেলিয়া ও কীর্তি মেনন৷ কীর্তি জোহানেসবার্গে মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতিবিজড়িত একাধিক প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত৷ এদিন সতীশের জন্য একটি শোকসভার আয়োজন করেছিল তাঁর পরিবার।