নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার তৃণমূলের ব্রিগেড সমাবেশে উপস্থিত থাকছেন দেশের ২২ তাবড় নেতা। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধীদের শক্তি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে মমতার মঞ্চকেই বেছে নিয়েছেন চন্দ্রবাবু, স্ট্যালিন, দেবগৌড়ারা। ফলে বিরোধী মহাজোটের একটা সম্ভাবনার সলতে পাকছে বলাই যায়। এরকম এক অবস্থায় লোকসভা নির্বাচনে এনডিএর পরাজয় হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা কতটা? এনিয়ে মমতার পক্ষেই সওয়াল করলেন বিজেপি সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-নক্ষত্র সমাবেশের আগে নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হল তৃণমূলের ব্রিগেড


সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা ঠিক হবে আসন সংখ্যা ও জোটের নেতাদের সিদ্ধান্তের ওপরে। তবে জোটের সেরা ব্যক্তিত্বদের শীর্ষদের তালিকায় থাকবেন মমতা। মমতা এখন আর কোনও আঞ্চলিক নেতা নয়, সর্বভারতীয় স্তরে তিনি একজন বড়মাপের নেতা।


উল্লেখ্য, এনডিএক বিরুদ্ধে একটি ডেমোক্রাটিক অ্যালায়েন্স গড়ার চেষ্টা হচ্ছে বিভিন্ন ভাবে। সম্প্রতি করুনানিধির স্মরণ অনুষ্ঠানে এম কে স্ট্যালিন জোটের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাহুল গান্ধীর নাম প্রস্তাব করেন। তবে অন্যান্য বিরোধীরা তা খরিজ করে দিয়েছে। টিআরএস প্রধান চন্দ্রশেখর রাও চান তাঁর নিজের ফরমুলায় জোট গড়তে সেখানে মধ্যমনি মমতাই।


আরও পড়ুন-উনিশের ব্রিগেড: সকাল থেকেই গরম ভাত-ডিমের ডালনায় পেট ভরানোর সুবন্দোবস্ত


গত কয়েক মাস ধরে প্রধানমন্ত্রী সহ বিজেপিকে নিশানা করে চলেছেন পটনা সাহিবের সাংসদ। এনিয়ে বুধবারই বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী সুশীল কুমার মোদী জানিয়েছেন, দলে না ভালো লাগলে ছেড়ে দিন। তাঁকে এই দলই সাংসদ করেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে শনিবার ব্রিগেড সামাবেশে মমতার সভায় থাকতে পারেন শত্রুঘ্ন।