নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশের ৯ রাজ্যে বন্যা। গুজরাট, মহরাষ্ট্র, কর্নাটক ও কেরলের অবস্থা ভয়াবহ। আজ কর্নাটকের বেলাগাভির বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবারই সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা জানান, এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের। দুই লক্ষের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে নিরাপদ স্থানে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, কেরলে গত এক সপ্তাহে মোট মৃত্যুর সংখ্যা একশো ছাড়িয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


আজ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী পৌঁছন নিজের কেন্দ্র কেরলের ওয়াইনাডে। সেখানে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করার পর প্রধানমন্ত্রীর কাছে ত্রাণের জন্য আর্জি করেন রাহুল গান্ধী। ওয়াইনাড, কানুর, কাসরগড-সহ একাধিক জেলায় তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। এসব জেলায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গত তিন দিনে ৬ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। প্রায় ১.৬৬ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে আনা হয়েছে। উল্লেখ্য, গত বছর ভয়াবহ বন্যার সাক্ষী থেকেছে কেরল।



আরও পড়ুন- ভিডিয়ো: দুই কাঁধে দুই শিশু, দেড় কিলোমিটার কোমর জল ঠেলে উদ্ধার গুজরাত কনস্টেবলের


সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, কর্নাটকে কৃষ্ণা নদীর উপর তৈরি আলমাটি জলাধারের জল ছাড়তেই ব্যাপক বন্যার আকার ধারণ নেয় মহারাষ্ট্রের একাধিক জেলায়। ৩০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে মহারাষ্ট্রে। মুম্বই, পুনে, কোলাহাপুর-সহ একাধিক জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা এখনও জলের তলায়। বিজেপি শাসিত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা জানান, ১৭টি জেলার এক হাজার গ্রাম বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত। প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির মুখে বলে দাবি ইয়েদুরাপ্পার।