নিজস্ব প্রতিবেদন: মুম্বই আন্ধেরির ঘটনা ফের বিভীষিকা জাগিয়ে তুলল বাণিজ্য নগরীতে। ১৬ বছরের একটি মেয়েকে কিডন্যাপ করে তাঁকে যৌন উত্তেজনা বর্ধক ওষুধ অ্যাফ্রোডিসিয়াক (aphrodisiacs) ইঞ্জেকশন দিয়ে টানা আটবছর ধরে ধর্ষণ করার অভিযোগে ৪ জনকে আটক করেছে পুলিস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আন্ধেরির এক ব্যবসায়ী কন্যা ও কলেজ পড়ুয়া কিশোরী পুলিসের কাছে অভিযোগে জানায় যে তার এক প্রতিবেশি তাঁর সঙ্গে এই কাজ করেছে। জোর করিয়ে তাঁর শরীরে অ্যাফ্রোডিসিয়াক ইঞ্জেকশন দেওয়া হত। অনেক সময় তা ট্যাবলেট হিসেবেও খাওয়ানো হত৷ কিশোরী জানায় যে অভিযুক্তের স্ত্রীও এই গোটা বিষয়টি জানত। 


নিগৃহীতার অভিযোগের ভিত্তিতে ওই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়৷ যদিও তারা অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এমনকী তদন্ত করতে নেমে এই ঘটনায় ওই কিশোরীর কাকা ও তার ছেলেকেও আটক করেছে পুলিশ। 


আরও পড়ুন, 'অনলাইন LUDO আসলে জুয়া!' মামলা হাইকোর্টে, Memes-র বন্যা টুইটারে


স্থানীয় আম্বোলি থানায় একটি ২৭ পৃষ্ঠার অভিযোগ জমা করেন ওই কিশোরী। সেখানে লেখা ছিল যে ওই ইঞ্জেকশন দিয়ে প্রথমে তাঁর উপর যৌনাচার চলে। যা ভিডিও করে রাখা হয়েছিল। পরবর্তী বছরগুলিতে ওই ভিডিও দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে ধর্ষণ করা হত তাকে। 


এই ঘটনার পর থেকেই অবসাদে ভুগতে থাকে ওই কিশোরী। জানা গিয়েছে এর আগে মেয়ের নামে পুলিসের কাছে কিডন্যাপ কেসও দায়ের করেছিলেন কিশোরীর বাবা। দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশে তল্লাশি চালিয়ে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়।