ওয়েব ডেস্ক : ২৫ বছর কাটিয়ে ফেলেছেন জেলের কুঠুরিতে। নলিনী শ্রীহরণ। রাজীব হত্যা মামলায় অন্যতম দোষী। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামী। পরবর্তীকালে প্রাণ ভিক্ষার আবেদনের প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতি মৃত্যুদণ্ড রদ করে যাবজ্জীবনের নির্দেশ দেন। সেই নলিনী শ্রীহরণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১৯৯১ সালের ২১ মে, শ্রীপেরাম্বুদুরের কাছে একটি নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে এলটিটিই জঙ্গির মানব বোমায় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর শরীর। সেই বছরই ১৪ জুন গ্রেফতার হন নলিনী। তারপর থেকে জেলের কুঠুরিতেই নলিনীর জীবন। রাজীব হত্যায় যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় ২৬ জনকে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারে নলিনী ও তার স্বামী মুরুগান সহ আরও দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তিনজনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন। বর্তমানে নলিনী রয়েছে অত্যন্ত সুরক্ষিত ভেল্লোর সেন্ট্রাল জেলে।


সেই নলিনীর জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়েই লেখা বই। নাম, "রাজীব হত্যা : গোপন সত্য এবং নলিনী-প্রিয়াঙ্কা সাক্ষাৎ" ('Rajiv murder: Concealed truths and the Nalini-Priyanka meeting')। বইটিতে উঠে এসেছে রাজীব হত্যার অনেক কথা, পরবর্তীকালের তদন্ত। বিশেষ করে উঠে এসেছে ২০০৮ সালে নলিনীর সঙ্গে রাজীব তনয়া প্রিয়াঙ্কার সাক্ষাৎপর্ব। ৫০০ পাতার বইটি লিখেছেন পিএ এগালাভিয়ান। গতকাল MDMK প্রতিষ্ঠাতা ভাইকো অন্য তামিল নেতাদের উপস্থিতিতে বইটি প্রকাশ করেন।


আরও পড়ুন, আমি রাজনীতিতে আসতে চাইনি, রাজীব রাজনীতি করুক, সেটাও চাইনি: সোনিয়া গান্ধী