ওয়েব ডেস্ক : কংগ্রেসকে ঘুরিয়ে বললেন গাঁটকাটা। বিরোধীদের প্রতিবাদকে পাক অনুপ্রবেশের সঙ্গে মিলিয়ে দিলেন। বারাণসীতে পা রেখে ষোলো আনা আক্রমণাত্মক নরেন্দ্র মোদী। ছাড় দিলেন না মনমোহন
সিংকেও। নোট বাতিলের পর বাঘের পিঠে সওয়ার হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বাঘকে হারাতে হবে। মাঝপথে নেমে যাওয়ার জো নেই। ওঁত পেতে আছেন বিরোধীরা। ৩০-এ ডিসেম্বরের পর নোট দুর্ভোগ না কমলে আক্রমণের ধার আরও বাড়বে। এই পরিস্থিতিতে ৮ নভেম্বরের পর প্রথম নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে পা রাখলেন নরেন্দ্র মোদী।
 
নোট বাতিলের বিরোধিতা মানে কালো টাকার কারবারিদের সমর্থন। আর স্বাধীনতার এত বছর পরও অনুন্নয়নের জন্য সব দায় কংগ্রেসের। এ দিন ভোটমুখী উত্তরপ্রদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের সারমর্ম বলতে ছিল এটাই।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাহুলের তোলা 'অভিযোগ' নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সুপ্রিম কোর্টেই


গতকালই মোদীর বিরুদ্ধে ৫২ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেন রাহুল। তাই আজ বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে। সপা-বসপা-র বিরুদ্ধে সেভাবে সুর না চড়িয়ে কংগ্রেসকেই নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। নাম না করে অভিযোগ করলেন, নিজেদের চুরি ঢাকতে তাঁর দিকে তোলা হচ্ছে আঙুল। সংসদে দাঁড়িয়ে নরেন্দ্র মোদীর নোট বাতিলের সিদ্ধান্তকে মনুমেন্টাল  মিসম্যানেজমেন্ট বলেন মনমোহন সিং। তারপর এ দিনই প্রথম প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করে তাঁকে বিঁধলেন মোদী। নোট বাতিলের পিছনে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত দুর্নীতির অভিযোগ তুলছেন বিরোধীরা। মানুষের দুর্ভোগ তাদের তুরুপের তাস।আর জনতা জনার্দনের সহিষ্ণুতার পরীক্ষা নিয়ে নরেন্দ্র মোদী নিজেকে


কালো টাকার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ক্রুসেডার প্রমাণে ব্যস্ত। সেই যুদ্ধে বিরোধীদের কালো টাকার সমর্থক প্রমাণ করতে চাইছেন তিনি।  উত্তরপ্রদেশে ভোটের ফল বলে দেবে কার জিত কার হার। তার আগে খেলা চলছে জোরকদমে।