নিজস্ব প্রতিবেদন:  অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার এক্সপোর্ট বন্ধ করে দিল ভারত সরকার। ইতিমধ্যেই তা কার্যকর করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোন অ্যাক্টে নির্দেশ?
ফরেন ট্রেড (ডেভলপমেন্ট ও রেগুলেশন) ১৯৯২ অ্যাক্ট অনুযায়ী, এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুধু অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজারই নয়, তা বানাতে যে সমস্ত উপকরণ লাগে, তাও রফতানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র।



করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে আগাম সতর্কতা আর পরিচ্ছন্নতাই অন্যতম উপায়। আর সে জন্যই বিশেষজ্ঞরা বার বার ভাল করে সাবান দিয়ে হাত, মুখ ধুতে বলছেন। বাইরে বেরলে নাক, মুখ মাস্কে ঢাকতে বলছেন। যেখানে হাতের কাছে জল নেই সে ক্ষেত্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ভাল করে জীবানু মুক্ত করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এই জন্যই সাম্প্রতিক কালে এক লাফে অনেকটাই বেড়েছে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার।


'অনেক আগেই করোনা সঙ্কটের গুরুত্ব বুঝে গিয়েছিলেন মোদী,' প্রশংসায় পঞ্চমুখ অমর্ত্য সেন

অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে কোনও হ্যান্ড স্যানিটাইজারে কাজ হবে না। করোনা থেকে বাঁচতে ব্যবহার করতে হবে এমন সব হ্যান্ড স্যানিটাইজার যেগুলিতে অ্যালকোহলের মাত্রা বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যে সব হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ৬০ থেকে ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত অ্যালকোহল থাকে শুধুমাত্র সেগুলিই এই পরিস্থিতিতে আমাদের হাত জীবানু মুক্ত করতে সক্ষম। সংবাদ মাধ্যম ও বিভিন্ন গণ মাধ্যমের দৌলতে এ খবরও দেশের অধিকাংশ নাগরিক জেনে গিয়েছেন এতদিনে।
কেন রফতানি বন্ধের নির্দেশ?
ফলে বাড়ছে চাহিদা। বাজারে প্রায় অমিল হ্যান্ড স্যানিটাইজার। অনলাইনে অর্ডার দিয়েও তা পাওয়া যাচ্ছে না। আবার এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে কালোবাজারিও। নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিক্রির অভিযোগও উঠেছে প্রচুর। এই অবস্থায় কেন্দ্রের এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।