নিজস্ব প্রতিবেদন: কাবুল বিমানবন্দরে (Kabul Airport) আত্মঘাতী জঙ্গি হানার নিন্দায় সরব ভারত (India)। ইতিমধ্যে সব ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ হয়ে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছে নয়াদিল্লি (New Delhi)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিদেশ মন্ত্রকের ( Ministry of External Affairs) তরফে বলা হয়েছে, এই হামলা ফের একবার বুঝিয়ে দিল যে, সন্ত্রাসবাদ এবং যারা সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয় দেয়, তাঁদের বিরুদ্ধে সকলকে সংঘবদ্ধ ভাবে লড়াই করতে হবে। হামলায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি মন্ত্রকের তরফে সাহায্যেরও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কাবুলে (Kabul Airport) হামলার নিন্দা করেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও (UK PM Boris Johnson)। তিনি বলেন, "কাবুল বিমানবন্দরে বর্বরোচিত হামলা দেখিয়ে দিল যে, এবার এদের বিনাশ প্রয়োজন। বেশির ভাগকেই সরিয়ে আনা হয়েছে। আমরা সময়ের মধ্যে বেশি সংখ্য়াক মানুষকে সরিয়ে আমার আপ্রাণ চেষ্টা করছি।"


আরও পড়ুন: Coronavirus: দেশে করোনা আক্রান্তের অর্ধেকের বেশি দক্ষিণের এই রাজ্যের, সতর্ক করল কেন্দ্র


কাবুল বিমানবন্দরে আত্মঘাতী হামলায় হতবাক আন্তর্জাতিক মহলও। নিন্দা করেছেন রাষ্ট্রসংঘের সচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, "এই ঘটনাই প্রমাণ করে আফগানিস্তানে পরিস্থিতি কতটা গুরুতর। তবে আফগান মানুষের সুবিধার্থে সব ধরনের পরিষেবা আমরা চালিয়ে যাব।"


আরও পড়ুন: সাত কেন্দ্রের কোভিড সংক্রমণ কম, দ্রুত হোক উপনির্বাচন, কমিশনে গিয়ে জানাল TMC


বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে কাবুল বিমানবন্দর। প্রথম দুটো বিস্ফোরণ হয় বিমানবন্দরের বাইরে জনবহুল এলাকায়। অপর একটি বিস্ফোরণ হয় রাতের দিয়ে অন্যত্র। ছত্রভঙ্গ সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলিও চালায় জঙ্গিরা। হামলার কয়েক ঘণ্টা পরে দায় স্বীকার করে আইএস-এর শাখা সংগঠন আইএসআইএস-খোরাসান (ISIS-Khorasan) (ISIS-K)। কাবুল বিমানবন্দরে আত্মঘাতী হামলায় এখনও মৃত ৭২ জন। গুরুতর জখম ১৪৩। মৃতদের মধ্যে ১৩ জন মার্কিন সেনাও রয়েছেন।