নিজস্ব প্রতিবেদন: আত্মনির্ভর ভারত। করোনা আবহে পরবর্তী সময়ে কীভাবে নিজের পায়ে ভারত দাঁড়াবে তারই রূপরেখা আজ বাতলাবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বিকেল ৪টে নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক করবেন তিনি। মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে ২০ লক্ষ কোটি টাকা আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বুধবার নির্মলা সীতারামন এই প্যাকেজ সম্পর্কে সবিস্তারে বলবেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেশের জিডিপির প্রায় ১০ শতাংশ আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে, পুরো অঙ্কটাই যে নতুন এমন নয়, ইতিমধ্যে ১.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা কেন্দ্র এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ৪.৫ লক্ষ কোটি টাকা ঘোষণা করেছে। তবে, বাকি টাকা কোথা থেকে আসবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পর বেশ কয়েকটি টুইট করেন নির্মলা সীতারামন। তিনি জানান, এটা শুধুমাত্র আর্থিক প্যাকেজ হিসাবে দেখলে চলবে না। অর্থনৈতিক সংস্কার এবং সর্বস্তরে ঢেলে সাজানোর একটা চেষ্টা। বিভিন্ন দিক থেকে অর্থনৈতিক ভাবে মজবুত দেশ।  


অর্থমন্ত্রীর কথায়, “ বিশ্বের সঙ্গে যুঝতে সক্ষম ভারত। ক্রমবর্ধমান পরিবর্তন নয় সর্বস্তরের পরিবর্তন করার লক্ষ্যে আমরা। এই বিশ্বমারীর চ্যালেঞ্জকে একটা বড় সুযোগে পরিণত করতে হবে। অখণ্ড আত্মনির্ভরভারত তৈরি করতে হবে।”  


আরও পড়ুন- লকডাউনের মধ্যে বিয়েটা ভার্চুয়ালি সেরে ফেলতে চান সায়ন্তনী ঘোষ!


প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণার পরে বিরোধীরা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২০ লক্ষ কোটি টাকা জোগাড় হবে কেন্দ্র স্পষ্ট করা উচিত। হেডলাইন না বানানোর পরামর্শ দেন বিরোধীরা। তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন জানান. যে কোনও আর্থিক প্যাকেজ স্বাগত কিন্তু এই প্যাকেজের অর্থ কোথা থেকে আসবে, তা বলা হলো না। ধার করে না টাকা ছাপিয়ে আসবে না কি কর ছাড় দিয়ে আসবে কেন্দ্রকে জানাতে হবে। পরিযায়ী শ্রমিকরা যে ক্রীতদাসে পরিণত হচ্ছে, পিএম কেয়ার ফান্ড, রাজ্যগুলির পাওনা টাকা, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কেন কথা বললেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ডেরেক।