ওয়েব ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনে নেই কোনও নিরাপত্তা। ফের চলন্ত ট্রেনে ছিনতাইবাজদের হামলার শিকার বৃদ্ধা। বাধা দিতে গেলে ট্রেন থেকে বৃদ্ধাকে ছুঁড়ে ফেলে দেয় দুষ্কৃতীরা। পরে ট্রেনের চেন টেনে রেললাইনের ধার থেকে উদ্ধার করা হয় রক্তাক্ত বৃদ্ধাকে। এগিয়ে আসেনি কোনও রেলকর্মী। জখম বৃদ্ধা চুঁচুড়ার বাসিন্দা। হরিদ্বার থেকে কুম্ভ এক্সপ্রেস ফিরছিলেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কুম্ভ এক্সপ্রেসের সেই মর্মান্তিক ঘটনার আতঙ্ক এখনও কাটেনি। চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গিয়েছিলেন। ভেঙে গিয়েছে হাত, পা। বেঁচে গেছেন বরাত জোরে। হরিদ্বার থেকে কুম্ভ এক্সপ্রেসে পরিবারের সঙ্গে ফিরছিলেন। সিট ছিল দরজার কাছে। বাহাত্তর নম্বর সিট।


কিন্তু ঠিক কী ঘটেছিল?


সুলতানপুর স্টেশন পেরোতেই একদল দুষ্কৃতী হানা দেয়। সন্ধ্যা দেবীর হাতের চুড়ি কেটে নেয় দুষ্কৃতীরা। ঘুমোচ্ছিলেন তিনি। চুড়ি কাটার পর ব্যাগ ধরে টান দেয় দুষ্কৃতীরা। ঘুম ভেঙে ব্যাগ বাঁচানোর চেষ্টা করেন সন্ধ্যা দেবী।। দুষ্কৃতীরা জোরে ধাক্কা মারে।। খোলা দরজা দিয়ে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যান তিনি। পরে ট্রেনের চেন টেনে উদ্ধার করা হয় তাঁকে।


মারাত্মক জখম অবস্থায় উদ্ধার করা হয় সন্ধ্যা দেবীকে। পরে বেনারস স্টেশনে প্রাথমিক চিকিত্‍সা করা হয়।  কোনওমতে  চুঁচুড়ার বাড়িতে  নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।  অভিযোগ জানানো হয়েছে হাওড়া জিআরপিতে। কিন্তু  রেলের তরফে কোনও পদক্ষেপ না হওয়ায় হতাশ সন্ধ্যাদেবীর পরিবার।