নিজস্ব প্রতিবেদন: কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও রাজ্য পুলিসের টানা অভিযানে জঙ্গিরা এখন কোণঠাসা। গত ২ বছরে উপত্যকায় মৃত্যু হয়েছে ৩৬০ জনেরও বেশি জঙ্গির। জানালেন সিআরপিএফের ডিজি রাজীব রাই ভাটনগর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উপত্যকায় কাজ করতে গেলে জওয়ানদের নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হয়। একথা মনে করিয়ে দিয়ে রাজীব রাই বলেন, জওয়ানদের নিরাপত্তায় বিশেষ আর্মার ব্যবহার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। একইসঙ্গে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তিরও।


আরও পড়ুন-লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ছবি জাল! বিস্ফোরক দাবি গবেষকের


সংবাদসংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে সিআরপিএফ ডিজি বলেন, কাশ্মীরে রোজই নতুন নতুন তরুণ জঙ্গি সংগঠনে নাম লেখাচ্ছে। এদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনতে তাদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে নিরাপত্তা বাহিনী। জঙ্গিদের মধ্যে অনেকেই উপত্যকায়। অনেকে আবার বাইরের। গোটা বছরের পরিসংখ্যান দেখলে লক্ষ্য করা যাবে এদের সংখ্যা কমে-বাড়ে। তবে কোনও একজন জঙ্গির বেঁচে থাকার সময় অনেকটাই কমেছে। তাই জঙ্গিদের সংখ্যা যতই বাড়ুক না কেন তাতে কিছু যায় আসে না। এদের খতম করা হচ্ছে।


হাতে অস্ত্র তুলে নিলে যে কোনও সমস্যার সমাধান হবে না তা জঙ্গিরা বুঝতে পারছে। শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। সবাইকে থামতে হবে। জঙ্গি শিবিরে নাম লেখানোর সংখ্যা যেমন বাড়ছে তেমনি তাদের খতম করার সংখ্যাও বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন রাজীব রাই।


আরও পড়ুন-‘ঝোলেও আছে, অম্বলেও আছে’, বনধ ইস্যুতে মমতাকে কটাক্ষ অধীরের


পাথর নিক্ষেপকারীদের কথা বলতে গিয়ে সিআরপিএফের ডিজি বলেন, খুব কম ক্ষেত্রেই পাথর নিক্ষেপকারীরা কোনও জঙ্গি অপারেশন ভেস্তে দিতে পারে। এরজন্য কাশ্মীর পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করছে সিআরপিএফ। কোনও কোনও ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনী ক্ষয়ক্ষতির কথা মাথায় রেখে কাজ করলেই জঙ্গিরা পালানোর সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে।