পাঠানকোটে জঙ্গি হামলায় পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াল আমেরিকা
পাঠানকোটে জঙ্গি হামলার ঘটনায় পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াল আমেরিকা। নয়াদিল্লির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দ্রুত ব্যবস্থা নিক ইসলামাবাদ। কোনও অজুহাতেই যেন চক্রীদের আড়াল করার চেষ্টা না হয়। বার্তা ওয়াশিংটনের। ওবামা প্রশাসনের চাপে পাঠানকোট কাণ্ডের তদন্ত গতি পাবে বলে আশাবাদী নয়াদিল্লি। পাঠানকোট কাণ্ডের পর পেরিয়ে গেছে সাতদিন। ভারতের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্ত শুরুর জন্য পাক গোয়েন্দা সংস্থাকে শুক্রবারই নির্দেশ দিয়েছেন নওয়াজ শরিফ। এরই মধ্যে ভারতের দেওয়া তথ্য যথেষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছে পাক গোয়েন্দা সংস্থার একাংশ। এই পরিস্থিতিতে শনিবার ইসলামাবাদকে কড়া বার্তা পাঠাল মার্কিন বিদেশ দফতর। কোনও গড়িমসি না করে, নয়াদিল্লির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অবিলম্বে চক্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক ইসলামাবাদ। বার্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিন বিদেশ দফতর বলেছে, ` ঘরে-বাইরে পাকিস্তান বলছে পাঠানকোট কাণ্ডের ষড়যন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। প্রকাশ্যে তারা একথাও বলছে যে, জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির মধ্যে কোনও ভেদাভেদ না করেই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কিন্তু কথা রাখতে ইসলামাবাদ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে, কাজে কথার ফারাক থেকে যাচ্ছে কি না, সেদিকেও নজর রাখবে ওয়াশিংটন।`
ওয়েব ডেস্ক: পাঠানকোটে জঙ্গি হামলার ঘটনায় পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াল আমেরিকা। নয়াদিল্লির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দ্রুত ব্যবস্থা নিক ইসলামাবাদ। কোনও অজুহাতেই যেন চক্রীদের আড়াল করার চেষ্টা না হয়। বার্তা ওয়াশিংটনের। ওবামা প্রশাসনের চাপে পাঠানকোট কাণ্ডের তদন্ত গতি পাবে বলে আশাবাদী নয়াদিল্লি। পাঠানকোট কাণ্ডের পর পেরিয়ে গেছে সাতদিন। ভারতের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্ত শুরুর জন্য পাক গোয়েন্দা সংস্থাকে শুক্রবারই নির্দেশ দিয়েছেন নওয়াজ শরিফ। এরই মধ্যে ভারতের দেওয়া তথ্য যথেষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছে পাক গোয়েন্দা সংস্থার একাংশ। এই পরিস্থিতিতে শনিবার ইসলামাবাদকে কড়া বার্তা পাঠাল মার্কিন বিদেশ দফতর। কোনও গড়িমসি না করে, নয়াদিল্লির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অবিলম্বে চক্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক ইসলামাবাদ। বার্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিন বিদেশ দফতর বলেছে, " ঘরে-বাইরে পাকিস্তান বলছে পাঠানকোট কাণ্ডের ষড়যন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। প্রকাশ্যে তারা একথাও বলছে যে, জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির মধ্যে কোনও ভেদাভেদ না করেই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কিন্তু কথা রাখতে ইসলামাবাদ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে, কাজে কথার ফারাক থেকে যাচ্ছে কি না, সেদিকেও নজর রাখবে ওয়াশিংটন।'
শুধু মার্কিন বিদেশ দফতরই নয়, পাকিস্তানের সদিচ্ছা নিয়ে সংশয়ে ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ রঞ্জিত রাই।ওয়াশিংটনের কড়া নিঃসন্দেহে স্নায়ুর চাপ বাড়িয়েছে শরিফ সরকারের। পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খোওয়াজা মহম্মদ আসিফ বলেছেন,কোনওমতেই পাঠানকোট কাণ্ডের নেপথ্য কারিগরদের ছাড়া হবে না। কোনও জঙ্গি সংগঠনই আসন্ন ভারত-পাক বিদেশসচিব স্তরের বৈঠক বানচাল করতে পারবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে পাক কর্তৃপক্ষের ওপর মার্কিন চাপ আদৌ কতটা কার্যকর হয়, সেটাই এখন দেখার।