নিজস্ব প্রতিবেদন: গত মাসে ঔরঙ্গাবাদ দাঙ্গায় নাম জড়াল ই-কমার্স সংস্থা ফ্লিপকার্টের। প্রাণঘাতী অস্ত্র বিক্রির অভিযোগে সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা দায়েকেক পরিকল্পনা করছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অবৈধ জলের সংযোগ দেওয়াকে কেন্দ্র করে গত ১১ ও ১২ মে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদ শহর। সংঘর্ষে প্রাণ যায় ১ যুবকের। অভিযোগ এই ঘটনার কয়েকদিন পরেই ১৬ - ২৪ মে-র মধ্যে ফ্লিপকার্টে তলোয়ার ও ছুরির অর্ডার দেন অনেকে। ২১ তারিখ সেগুলি ক্রেতাদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া আগেই একটি বেসরকারি ডাক সংস্থার দফতর থেকে বাজেয়াপ্ত করে পুলিস। তদন্তকারীদের দাবি, ১২টি তলোয়ার ও ১৬টি ছুরি-সহ উদ্ধার হয়েছে ৩০টি প্রাণঘাতী অস্ত্র। 


স্থানীয় এক পুলিসকর্তা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, 'ফ্লিপকার্টের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় খতিয়ে দেখছি। জেনে বা না-জেনে ফ্লিপকার্ট যে কাজ করেছে তার দায় তাদের নিতে হবে। এরকম উদাসীনতাকে ছাড় দেওয়া যায় না।' সেক্ষেত্রে ফ্লিপকার্টেক বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০(বি) ধারায় অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হতে পারে। 


দেশ জুড়ে শুরু হল কৃষকদের ১০ দিনের হরতাল, উত্তর ভারতে বাজারে আগুন লাগার আশঙ্কা


গত মঙ্গলবার এক বেসরকারি ডাক সংস্থার দফতর থেকে ৮টি বাক্স বাজেয়াপ্ত করে পুলিস। তার মধ্যে ছিল ৮টি তলোয়ার একটি ছুরি ও একটি খুকরি। পরে অন্য একটি জায়গা থেকে উদ্ধার হয় ৪টি তলোয়ার, ১৫টি ছুরি ও একটি চপার। যে ৮ ব্যক্তি এই জিনিসগুলি কিনেছিল তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস।