ওয়েব ডেস্ক: প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা লোকসভার সাংসদ ই আহমেদের মৃত্যুতে রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া। সকাল ৮টা থেকে ১২টা পর্যন্ত দেহ রাখা থাকবে তাঁর সরকারি বাসভবনে। দুপুর ২টো নাগাদ বিশেষ বিমানে ই আহমেদের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে কোজিকোড়ের কারিপুরে। প্রথমে দেহ শায়িত থাকবে হজ হাউজে। তারপর লিগ হাউজে। দু জায়গাতেই সাধারণ মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। বৃহস্পতিবার কান্নুরে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে ই আহমেদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ২৫ বছর ধরে লোকসভার সদস্য ছিলেন তিনি। কেরালা বিধানসভায় ছিলেন প্রায় ১৮ বছর। জন্ম ১৯৩৮ সালের ২৯ এপ্রিল কান্নুরে। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী। প্রাথমিকের পাঠ শেষ করে থ্যালাসেরির ব্রেন্নান কলেজে পড়াশুনা। তারপর তিরুবনন্তপুরমে সরকারি আইন কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। কলেজে থাকাকালীনই রাজনীতিতে হাতেখড়ি। মুসলিম ছাত্র সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ই আহমেদ।


আরও পড়ুন- কোন ভারতীয় অর্থমন্ত্রী সবচেয়ে বেশিবার সাধারণ বাজেট পেশ করেছেন?


কর্মজীবনের শুরুতে মুসলিম লিগের মুখপত্র চন্দ্রিকার সাংবাদিক ছিলেন। ক্রমে সহ সম্পাদক থেকে Executive ডিরেক্টর হন তিনি। ফুটবলের ভীষণ ভক্ত ছিলেন। কেরালা হাইকোর্টেও রীতিমত প্র্যাকটিস করতেন। কান্নুর থেকেই প্রথমবার বিধায়ক হন ই আহমেদ। লোকসভায় আত্মপ্রকাশ ১৯৯১ সালে। শিল্প মন্ত্রক সহ বহু গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রক সামলেছেন তিনি।


আরও জানুন- 'বাজেট'-শব্দটির আসল মানে কী?