#কমলিকা সেনগুপ্ত


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: শুধুমাত্র নামেই আন্তর্জাতিক। কাজে ষোলো আনা বেহাল। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা চেক পোস্টে এমনই ছবি। কুঁড়েঘরে চলছে অভিবাসন দফতর। নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও পরিকাঠামো। ঢিলেঢালা সীমান্ত পেরিয়ে অবাধ যাতায়াত করছে চোরা কারবারিরা। বলাবাহুল্য চোরা কারবারিদের স্বর্গরাজ্য তৈরি হয়েছে এই এলাকা।


আরও পড়ুন- বিমানভাড়ায় বিশেষ ছাড়, দেশের যে কোনও প্রান্তে যান মাত্র ১,২১২ টাকায়!


জঙ্গি অনুপ্রবেশের আশঙ্কা থাকলেও হাত গুটিয়ে কেন্দ্র, এমনই অভিযোগ করছেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। তৃণমূলের কোচবিহার জেলা সভাপতির আরও মন্তব্য, লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে অশান্তি ছড়াতে এই পথেই দুষ্কৃতীদের প্রবেশের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। একদিকে বাংলাদেশ। অন্যদিকে ভারত। গুরুত্বপূর্ণ স্থল বন্দর কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা। আন্তর্জাতিক চেক পোস্টের ঢিলেঢালা নিরাপত্তা, পরিকাঠামোর অভাব এভাবেই চলছে বছরের পর বছর।



আরও পড়ুন- স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার জেরে সন্তানকে বারবার আছাড় ‌যুবকের, দেখুন ভাইরাল ভিডিও


চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে রোজ হাজারো মানুষ, পণ্যবাহী গাড়ি ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে। প্রায় অরক্ষিত সীমান্তে বিপদের আশঙ্কা ষোলো আনা। কেন্দ্র সরকারের এ নিয়ে হেলদোল নেই বলেই এলাকাবাসীর অভিযোগ। পেট্রাপোল সীমান্তে সুরক্ষা, নিরাপত্তা, পরিকাঠামোর যে বন্দোবস্ত তার কানাকড়িও নেই চ্যাংরাবান্ধায়। দৃশ্যটা ঠিক এইরকমই- চেক পোস্টে নেই স্ক্যানার। কুঁড়েঘরে অভিবাসন অফিস। টিনের ঘরে চলছে কাস্টমস অফিস। এই দরমার ঘরেই চলছে অভিবাসন দফতরের রোজকার কাজ।



আরও পড়ুন- নিট-এর প্রশ্নপত্র ভুলে ভরা, বাড়তি নম্বর দিতে নির্দেশ আদালতের


বহুক্ষেত্রেই পশ্চিম সীমান্তের বদলে ভারতে ঢুকতে পূর্ব সীমান্ত ব্যবহার করছে জঙ্গিরা। এ বক্তব্য, খোদ কেন্দ্রীয় সরকারের। তারাই আবার মনে করিয়ে দিচ্ছে অনুপ্রবেশের বিপদ। যা নিয়ে গরম হচ্ছে রাজনীতির হাওয়া। তাহলে, বিএসএফ-কে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো দিয়ে কেন চ্যাংরাবান্ধা নিশ্ছিদ্র করছে না দিল্লি? প্রশ্ন তুলছে সংশ্লিষ্ট মহল।