নিজস্ব প্রতিবেদন: আরও একটা ধাপ পার করে ফেলল উচ্চশ্রেণির আর্থিক সংরক্ষণ বিল। বিলে অনুমোদন দিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এরইসঙ্গে সরকারি চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে ১০ শতাংশ সংরক্ষণের রাস্তা মসৃণ হয়ে গেল। এক সপ্তাহের মধ্যেই বিলটি আইনে পরিণত হবে বলে খবর। আইনটিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে  সামাজিক ন্যায় মন্ত্রক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার রাজ্যসভায় সর্বসম্মতিতে পাশ হয় সংবিধানের ১২৪তম সংশোধনী। ১৬৫টি ভোট পেয়েছিল বিলটি। বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন ৫জন সাংসদ। তার আগেরদিন অর্থাত্ মঙ্গলবার লোকসভায় বিলটি পাশ করায় শাসক দল। লোকসভায় ৩২৩টি ভোট পায় বিলটি। বিপক্ষে যায় ৩টি। 


ইতিমধ্যে আবার বিলটির সাংবিধানিক বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতে মামলাকারীর বক্তব্য, সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সংরক্ষণের ৫০ শতাংশ সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ইউথ ফর ইক্যুয়ালিটি নামের একটি সংস্থার সভাপতি কৌশলকান্ত মিশ্র আর্জি করেছেন, বিলটি পাশের ফলে সংরক্ষণ ৬০ শতাংশে পৌঁছে যাবে। এতে সুপ্রিম কোর্টের রায় লঙ্ঘন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি আর্থিকভাবে সংরক্ষণ সংবিধানের অবমাননা বলেও দাবি করেছেন কৌশলকান্ত।         


আরও পড়ুন- সিবিআই-কে বাধা দিইনি, ৯ ঘণ্টা জেরা করেছিল রাজ্যস্তরের অফিসার: মমতাকে খোঁচা মোদীর


আর্থিক সংরক্ষণের জেরে পরিবারের বার্ষিক আয় ৮ লক্ষের কম বা ৫ একরের কম কৃষি জমি থাকলে সংরক্ষণের সুবিধা পাবেন যুবক-যুবতীরা।