ওয়েব ডেস্ক : বিক্ষোভ ও গ্রেফতারি ঘিরে গতকালও দিনভর উত্তপ্ত রইল JNU ক্যাম্পাস। চলে বিক্ষোভ, পাল্টা বিক্ষোভ। ছাত্র বিক্ষোভে সামিল হন রাহুল গান্ধীও। তাঁকে কালো পতাকা দেখান ABVP সমর্থকেরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আফজল গুরু এবং কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থনে ছাত্র বিক্ষোভ নিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছে কেন্দ্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সভাপতি কানহাইয়া কুমার এখন পুলিস হেফাজতে। দেশবিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে আরও কয়েকজন ছাত্রকে আটক করতে চায় দিল্লি পুলিস। এই মর্মে উপাচার্যকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্টও দিয়েছে দিল্লি পুলিস।


একদিকে ছাত্রনেতা গ্রেফতারির প্রতিবাদ। অন্যদিকে ক্যাম্পাসে দেশবিরোধী কার্যকলাপের প্রতিবাদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরাও দুই শিবিরে বিভক্ত। লাগাতার চলছে বিক্ষোভ-পাল্টা বিক্ষোভ। জেএনইউ কাণ্ড নিয়ে অভিযোগ জানাতে শনিবার রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে দেখা করেন সীতারাম ইয়েচুরি, নীলোত্‍পল বসু, ডি রাজা, কে সি ত্যাগিরা। পরে ক্যাম্পাসেও যান বাম নেতারা।



রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের কয়েকজন শীর্ষনেতাও ছাত্র বিক্ষোভে সামিল হন। ক্যাম্পাসে ঢোকা ও বেরনোর সময় রাহুল গান্ধীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান ABVP সমর্থকেরা। তাঁকে কালো পতাকা দেখান তাঁরা। JNU কাণ্ডে কেন্দ্রের ভূমিকায় সুর চড়িয়েছেন রাহুল গান্ধী। টুইটারে তিনি লিখেছেন, কারও বিদ্বেষী মনোভাব কোনওদিন মানা যায় না। কিন্তু বিরুদ্ধ মত ও বিতর্ক গণতন্ত্রের অঙ্গ।


অন্যদিকে আফজল গুরুর সমর্থনে বিক্ষোভের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রাক্তন সেনাকর্মীদের একাংশ।  তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ফেরৎ দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।