জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্য়ুরো: চার বছর পার। 'পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় শহিদদের যখন শ্রদ্ধা জানাতে গিয়েছিলাম, তখন দিল্লি বিমানবন্দরে একটি ঘরে আটকে রাখা হয়েছিল', বিস্ফোরক রাহুল গান্ধী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: NCERT TextBook: পাঠ্যপুস্তকে ইন্ডিয়ার বদলে সত্যিই কি ভারত! জানুন বড় আপডেট


ঘটনাটি ঠিক কী? ভালোবাসার দিনে রক্ত ঝরেছিল কাশ্মীরে। দিনটা ছিল ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি। জম্মু থেকে ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে কাশ্মীরের দিয়ে যাচ্ছিল সিআরপিফের ৭৮ কনভয়। কনভয়ে ছিলেন ২৫০০ জন জওয়ান।


ঘড়িতে তখন ৩টে বেজে ১৫ মিনিট। বিকেলে লেথপোরায় অওয়ান্তিপোরা এলাকায় সিআরপিএফের কনভয়ে ঢুকে পড়ে বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ি। তারপর? সিআরপিফের ৭৬ নম্বর ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা যে গাড়িতে ছিলেন, গাড়িটিকে ধাক্কা মারে। বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ৪০ জন জওয়ান। জখম হন আরও বেশ কয়েকজন।


 



রাহুল গান্ধী বলেন, 'যখনই পুলওয়ামার ঘটনা শুনলাম এবং জানতে পারলাম যে, শহিদদের বিমানবন্দরে আনা হচ্ছে, সোজা বিমানবন্দর চলে গেলাম। আমরা নিরাপত্তারক্ষীকে যেতে বারণ করেছিল। আমি বলেছিলাম, যাচ্ছি'। তাঁর দাবি, 'বিমানবন্দরে পৌঁছনোর পর ওরা আমাকে একটা ঘরে আটকে রাখল এবং বলল, এই ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। আমি জানতে চেয়েছিলাম, এর মানে কি? শহিদদের আনা হয়েছে। সেনাকর্তা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আসছেন। কিন্তু আক্ষরিক অর্থেই আমাকে আটকে রাখা হয়েছিল এবং বলা হয়েছিল, বাইরে বেরোনো যাবে না'। 


আরও পড়ুন:  Protest With Crocodile: ঘন ঘন লোডশেডিং, কুমির কাঁধে বিদ্যুত্ দফতরে হাজির ক্ষুব্ধ কৃষকরা



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)