ওয়েব ডেস্ক: গত ২৪ এপ্রিল ২০১২ তারিখে শিনার মৃত্যুর পর তার ফোন থেকে ৫টি মেসেজ পেয়েছিলেন রাহুল। শিনা হঠাত্ নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর ইন্দ্রাণী রাহুলকে বলেছিলেন বিদেশে পড়তে গিয়েছেন শিনা। নিজের বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে এরপর নিজেই শিনার ফোন থেকে রাহুলকে মেসেজ করেন ইন্দ্রাণী। কী লেখা ছিল সেইসব মেসেজে?
 
১) আমি আর ভারতে নেই। প্লিজ আমাকে খোঁজার চেষ্টা করো না। আমাদের এখন আলাদা হয়ে যাওয়ার সময় এসেছে! গুড বাই।
২) এমন নয় যে তোমার জন্য আমার কোনও অনুভূতি নেই, কিন্তু বহু বছর ধরে পরিস্থিতি বদলায়নি। তার দায় আমাদের দুজনকেই নিতে হবে। আলাদা হয়ে যাওয়াই এখন একমাত্র পথ।
৩) সময়ের সঙ্গে সবকিছু বদলে যায়। আমি জীবনে অন্য পথ বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি নিশ্চিত আমার থেকেও ভাল কেই তোমার জীবনে আসবে।
৪) বিদেশে আমার নতুন সম্পর্ক হয়েছে ও আমি খুশি। এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া কঠিন ছিল কিন্তু আমাদের ভাগ্যে এটাই ছিল। ভগবান তোমার ভাল করুন।
৫) তুমি নিঃসন্দেহে আমাকে খুব ভালবাসো, আমার জন্য ভাবো, কিন্তু এখন আর এসব নিয়ে কথা বলার মানে হয় না। এখন আমাকে আর ফোন বা টেক্সট করো না। তোমার সঙ্গে আমি আর কথা বলতে পারবো না। ভাল থেকো।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পিটার মুখার্জির বড় ছেলে রাহুল মুখার্জির সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ইন্দ্রাণী মুখার্জির মেয়ে শিনা বোরার। একসঙ্গেই থাকতেন তারা। পিটার বা ইন্দ্রাণী কেউই এই সম্পর্ক মেনে নেননি। যদিও, পিটারের প্রাক্তন স্ত্রী, রাহুলের মা শবনম জানিয়েছেন শিনাকে খুবই পছন্দ ছিল তার। দুজনের বিয়ের কথাও নাকি ঠিক হয়ে গিয়েছিল।