নিজস্ব প্রতিবেদন: খুচরো বাজারে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতির মাঝে পেঁয়াজের দাম নিয়ে আশ্বাস কেন্দ্রের। এবার থেকে বাইশ টাকা কেজি দরে রাজ্যকে পেঁয়াজ বেচবে কেন্দ্র।ইতিমধ্যেই বিদেশ থেকে১৮  হাজার কেজি টন পেঁয়াজ আমদানি করে ফেলেছে কেন্দ্র। ফলে দ্রুত কমবে দাম খুচরো বাজারেও, দাবি করলেন কেন্দ্রীয় খাদ্য ও গণবন্টন মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অর্থনীতির বেহাল দশা। তলানিতে ঠেকেছে আর্থিক বৃদ্ধির হার। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা খুচরো ও পাইকারি বাজারে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি। মঙ্গলবারই সরকারি তথ্য সামনে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, গত ৫ বছরের তুলনায় খুচরো বাজারে মুদ্রাস্ফীতি রেকর্ড ছুঁয়েছে। ৮ মাসে তুলনায় পাইকারি বাজারে মুদ্রাস্ফীতি হার ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ। ডিসেম্বরে মাসে পাইকারি বাজারে মুদ্রাস্ফীতির হার  ২.৫৯ %। নভেম্বরে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ০.৫৮  শতাংশ।


খাদ্য সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির কারণেই মুদ্রাস্ফীতির এই হাল। বিশেষত আলু ও পেঁয়াজের বেলাগাম মূল্যবৃদ্ধিই কারণে হুড়মুড়িয়ে বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতি। ঠিক এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ২২ টাকা কেজি দরে রাজ্যকে পেঁয়াজ বিক্রির আশ্বাস শোনালেন কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান।


গত বছরের শেষ দু মাসে খুচরো বাজারে  ডবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ফেলেছিল পেঁয়াজ। দেশজোড়া বিক্ষোভ শুরু হয়। প্রবল ক্ষোভের মুখে মিশর,তুরস্ক, আফগানিস্তান থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু করে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, বিপুল পরিমান পেঁয়াজ আমদানির পর তা গোডাউনে পচছে। রাজ্যগুলি পেঁয়াজ কিনছে না।


কেন এমন হাল? পেঁয়াজ যদি গুদামে পর্যাপ্ত থাকে, তবে কেন খুচরো বাজারে  ঢুকছে না? এখনও কেন বাজারে কেজি প্রতি পেঁয়াজ ৭০ টাকা? উত্তর নেই রাজ্য-কেন্দ্র কোনও সরকারের কাছেই। পকেটে চাপ পড়ছে আম আদমির।


আরও পড়ুুন- জাতীয়স্তরে NRC-CAA নিয়ে মমতার সঙ্গে দোস্তিতে আপত্তি নেই ইয়েচুরির