নিজস্ব প্রতিবেদন: কত টাকা ব্যাঙ্ক আরবিআই গচ্ছিত রাখতকে পারে, ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সংস্থাগুলির ঋণনীতি ও দুর্বল ব্যাঙ্কগুলির নিয়ম সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে সরকার ও দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের বিবাদের মীমাংসা করতে ম্যারাথন বৈঠকের শেষে মধ্যপন্থার রাস্তায় হাঁটল দুই পক্ষই। সিদ্ধান্ত হল, আরবিআইয়ের অর্থের প্রয়োজন ও উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারকে দেওয়া নিয়ে একটি প্যানেল গঠন করা হবে। তারাই আর্থিক মূলধনের নীতি স্থির করবে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে ম্যারাথন বৈঠকে হাজির ছিলেন আর্থিক বিষয়ক সচিব সুভাষচন্দ্র গর্গ, আর্থিক পরিষেবা সচিব রাজীব কুমার ও স্বাধীন সদস্য এস গুরুমূর্তি। ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠকে উর্জিত পটেল ও তাঁর ডেপুটির সঙ্গে তাঁদের নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। সরকারের বক্তব্য, অব্যাঙ্কিং সংস্থাগুলিকে নগদ অর্থের জোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম শিথিল করা হোক। ছোট ব্যবসাগুলিকে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে জটিল নিয়ম থেকে রেহাই দেওয়া, আর্থিক দুর্বল ব্যাঙ্কগুলিকে স্বস্তি এবং আরবিআইয়ের উদ্বৃত্ত অর্থ কাজে লাগানো হোক। 


ছোট ও মধ্যম শিল্পগুলির ক্ষেত্রে ঋণের নিয়ম শিথিল হতে পারে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। তরল অর্থের জোগান বাড়াতে খোলা বাজার থেকে সরকারি সিকিউরিটিস কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরবিআই। এর ফলে ৮,০০০ কোটি টাকা আসবে বাজারে। 


আরবিআইয়ের কাছে বর্তমানে ৯.৬৯ লক্ষ কোটি টাকার সঞ্চয় রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির মতো ওই সঞ্চয়ের পরিমাণ কমিয়ে তা আর্থিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে চাইছে মোদী সরকার। 


আরও পড়ুন- মোদী ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী নিয়েছেন ঘুষ, তদন্তে হস্তক্ষেপ দোভালের, বিস্ফোরক অভিযোগ সিবিআই কর্তার