ওয়েব ডেস্ক: নোট বাতিলের পর থেকেই কালো টাকার লেনদেন আটকাতে কড়া নজরদারি শুরু করেছে কেন্দ্র। ১০ হাজার টাকার গয়না থেকে এসইউভি, সব ধরনের খরচের উপরেই নজর রেখেছে আয়কর দফতর। খরচ তো রয়েইছে। ব্যাঙ্কে কত টাকা রয়েছে, স্থায়ী আমানতের উপরে কত টাকার সুদ মিলছ, সবই নজরে থাকছে আয়কর কর্তাদের।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কারও ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না। বরং পাই পয়সার লেনদেনে ‌যাতে কর ফাঁকি না পড়ে, তা নিশ্চিত করছে আয়কর দফতর। এই উদ্দেশ্যেই প্যানের সঙ্গে আধারকে ‌যুক্ত করানো হয়েছে। খরচ বা জমানোর আগে এই বিষয়গুলির উপরে নজর রাখতে হবে -


- ২ লক্ষ টাকার উপরে নগদ লেনদেন


- পাঁচ লক্ষ টাকার স্থায়ী আমানতের উপরে সুদ


-  নগদে সম্পত্তি ক্রয়


- বছরে ১০ লক্ষ টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ


- ২০ হাজার বা তার বেশি টাকায় স্থাবর সম্পত্তি নগদে কেনাবেচা


- ব্যবসার বা পেশার সঙ্গে ‌যুক্ত ব্যক্তিরা নগদে ১০ হাজার বা তার বেশি টাকা 


আয়কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কর ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। সে জন্য স্বচ্ছতা আনা হচ্ছে। পরিসংখ্যা বলছে, ভারতে বহু মানুষ কর দেন না। কর আদায় তুলনামূলক অনেক কম। এর পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। 


আরও পড়ুন, ট্যুইটারে #BlockNarendraModi ট্রেন্ড করলেও মোদীর ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়ল