নিজস্ব প্রতিবেদন: অভিযোগ ছিল, জেএনইউ-র বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়ার উপর লাঠিচার্জ করে দিল্লির পুলিস। এই দফতরকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রই। দিল্লি পুলিসের এ হেন পদক্ষেপে এই প্রথম তীব্র নিন্দায় সরব হল বিজেপির একদা বন্ধু শিবসেনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বেশ কয়েকদিন ধরে হোস্টেল ফি বৃদ্ধি নিয়ে বিক্ষোভ দেখান জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশ পড়ুয়া। তাঁদের দাবি, পুরনো ফি-তে ফিরে হতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। শুধুই বিক্ষোভ প্রদর্শন নয়, সংসদ অভিযানও করে বামপন্থী সংগঠনগুলি। তাদের দাবি ছিল, পড়ুয়াদের সমস্যার কথা সাংসদের মাধ্যমে তুলে ধরতেই এই অভিযান। সে সময় পুলিস ও পড়ুয়াদের খণ্ডযুদ্ধ বাধে। পুলিস লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। পাল্টা পুলিস হিংসা ছড়ানো এবং ধারালো অস্ত্র রাখার অভিযোগে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় এফআইআর করা হয়েছে পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে।



আরও পড়ুন- অযোধ্যার ভূমিতে তৈরি হবে আকাশ ছোঁয়া রামমন্দির, ‘বকলমে’ মোদীকে কৃতিত্ব দিয়ে জানান অমিত শাহ


শিবসেনার মুখপত্র ‘সামনায়’ পুলিসের এ হেন আচরণের সমালোচনা করা হয়। অমানবিক বলে ব্যাখ্যা করা হয়। শিবসেনার এই সমালোচনা নজিরবিহীন বলে জানাচ্ছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। গতকাল রাজ্যসভায় এনডিএ শরিক হওয়া সত্ত্বেও বিরোধী আসনে বসেন শিবসেনার সাংসদরা। মহারাষ্ট্রে সরকার গড়া নিয়ে দুই শরিকের তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়। বিজেপি-শিবসেনা জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া সত্ত্বেও মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে ব্যর্থ হয়। শেষমেশ বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে বিরোধী এনসিপি, কংগ্রেসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার গড়তে উদ্যত হয়েছে সেনা।