নিজস্ব প্রতিবেদন- সামান্য ড্রপলেটস থেকেও ঘটাতে পারে বড়সড় বিপদ। অনেক মানুষেরই যেখানে সেখানে থুতু ফেলার অভ্যেস রয়েছে। এবার তাঁদের সাবধান হতে হবে। কারণ, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সম্ভাবনা কমাতে এবার কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেখানে সেখানে থুতু ফেললে এবার শাস্তির মুখে পড়তে হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এবার যেখানে সেখানে থুতু ফেলা লোকজনদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ পালনের জন্য বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৩ সাল থেকে বাংলায় গুটখা বিক্রি বন্ধ। তবে পান মশলা ও জর্দা আলাদা প্যাকেটে বিক্রি হয়। ফলে পোশাকি নাম নিয়ে গুটখার দাপট রাজ্যে এখনও বজায় রয়েছে। আর যত্রতত্র গুটখার পিক ফেলা তো নিয়মিত ব্যাপার। এবার পান মশলা সেবনকারীদের সতর্ক হতে হবে। না হলে জরিমানা ও শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে। হাঁচি বা কাশি থেকে ছিটকে আসা ড্রপলেট করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। তাই করোনা সংক্রমণের সময় বাংলায় মাস্ক পরে রাস্তায় বেরনোর নির্দেশিকা জারি করেছে। এবার কেন্দ্রীয় সরকার নির্দেশ দিয়েছে, দেশের সমস্ত জায়গাতেই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। নির্দেশ না মানলে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে। প্রতিটি রাজ্যকে কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ বলবত্ করতে বলা হয়েছে।


আরও পড়ুন— লকডাউনের মধ্যেই সুখবর; এবছর বর্ষায় বৃষ্টি হবে স্বাভাবিক, জানাল মৌসম ভবন


লকডাউন যে বাড়তে পারে তার আভাস আগেই পাওয়া গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী গতকাল জাতির উদ্দেশে ভাষণে আগামী ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন থাকবে বলে জানিয়েছেন। যদিও পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে তাতে ৩ মে—র পরবর্তী সময়ও লকডাউন চলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ দেশে প্রায় প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ফলে যতদিন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসবে ততদিন লকডাউন বহাল রাখা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। বুধবার বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তার মধ্যে মাস্ক পরা ও যত্রতত্র থুতু না ফেলার নির্দেশ উল্লেখযোগ্য।