ওয়েব ডেস্ক: ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সাড়ে ৭ টায়। ঘর অন্ধকার। ৪০৩ নম্বর সুইটে একদিকে মুখ ঘুরিয়ে শুয়েছিলেন লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা। দরজায় টোকা মেরে ঘরে ঢুকলের ২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধি বিক্রম দাস। পরিচিত সাংবাদিককে দেখেই বুকে জড়িয়ে কেঁদে ফেললেন পোড়খাওয়া রাজনীতিক। আবেগের ব্যাখ্যা হয় না। কখনও কখনও আবেগ বাঁধও মানে না। ২৪ ঘণ্টার সাংবাদিককে দেখে তেমনই আবেগ প্রবণ হয়ে পড়লেন পোড়খাওয়া রাজনীতিক। সাংসদ বললেন, আমি বাড়ি ফিরতে চাই। আমি কলকাতায় ফিরতে চাই। নয়নাকে নিজের হাতে ভাত খাওয়াতে চাই। গত ৪ মাস ধরে ও ভাত খায়নি। ও পুরীর মন্দিরে মানত করেছে, আমি ছাড়া পেলে আমার হাতেই ও ভাত খাবে। তাই বাড়ি ফিরেই ওকে ভাত খাওয়াতে চাই। ওর কেউ নেই। ওকে একটু দেখো। শান্ত। কম কথা বলেন। সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে এই পরিচিত ধারনা ধাক্কা খেতে বাধ্য। হাসপাতালের বসে  মুক্তির খবরে সাংসদ অনেকটাই ইমোশনাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন এবার তৃণমূলের টিকিটে রাজ্যসভার প্রার্থী হচ্ছেন মানস ভুঁইঞা


এখন তো মুক্ত। সংসদের আগামী অধিবেশনেই কি লোকসভা কাঁপাবেন? সেই আগের মতো? রাজনীতি ছেড়ে দেওয়া বা দলবদলের একটা খবরও হাওয়ায় ভাসছে। সেই সম্ভাবনাকে মহানদীতে বিসর্জন দিলেন সুদীপ। সবশেষে জনগণের প্রতি সবিনয়ে আবেদন। দুর্নীতি করিনি।


আরও পড়ুন  নওগাঁওয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ করল ভারতীয় সেনা