রাজীব চক্রবর্তী: কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে আর নয়। '২০১৬ ও ২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে প্যানেল সংক্রান্ত মামলা এবার থেকে শুনবে ডিভিশন বেঞ্চ', অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী শুনানি মার্চে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  Dip to Cure Cancer: ক্যানসার সারাতে ডুবিয়ে রাখল গঙ্গায়, ৫ বছরের শিশুকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দিল বাবা,মা-ই!


ব্য়বধান ২ বছরের। ২০১৪ সালে টেটের ভিত্তিতে নিয়োগ হয়েছিল ২০১৬ সালে। প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি পান ৪২ হাজার ৯৪৯ জন। কিন্তু এই নিয়োগে অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠেছে। মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। 


এদিকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যখন ২০১৬ সালের চাকরীপ্রার্থীদের প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন, তখন ইডি-র তদন্তকারী অফিসারকে সরিয়ে দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তাঁর মন্তব্য ছিল, 'তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে আমরা সন্দেহ হচ্ছে। আমি একটা গন্ধ পাচ্ছি। যাঁরা আদালতে ঘরে এবং বাইরে আছেন বা অনলাইন আছেন। তারা বুঝতে পারছেন সবটা ঠিক নয়'। সঙ্গে ইডি-কে প্রশ্ন, 'চাপে পড়ে গিয়েছেন? অনেক কাজের চাপ? এটা থেকে মুক্তি চাইছেন'? 


সুপ্রিম কোর্টে কেন মামলা? মামলাকারী মৌটুসি রায়ের বক্তব্য, প্রাথমিক নিয়োগ মামলা বিভিন্নরকম রায় দিচ্ছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সিঙ্গল বেঞ্চ থেকে মামলা সরানোর আবেদন করেছেন তিনি। 



আরও পড়ুন:  Divorce in Honeymoon: গোয়া প্রমিস করে হানিমুনে অযোধ্যায়, ফিরেই ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!


এর আগে, নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত সমস্ত মামলা কলকাতা হাইকোর্টে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতে নির্দেশ এখন সেই মামলাগুলির শুনানি চলছে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল