ওয়েব ডেস্ক: গোটা দেশে ক্রমেই উদ্বেগজনক চেহারা নিচ্ছে সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণ। যে হারে ছড়াচ্ছে এই রোগ, তা রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি করেছে। শুধুমাত্র গত চব্বিশ ঘণ্টাতেই দেশে ৮৬৮ জনের সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে। এর মধ্যে গত চব্বিশ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের। গোটা দেশে এখনও পর্যন্ত এই রোগে ৬২৪ জন প্রাণ খুইয়েছেন। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা রাজস্থান, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের। সোয়াইন ফ্লু-র থাবা থেকে রেহাই পায়নি রাজধানী দিল্লিও। এখানে সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণের ১ হাজার ৬৭৯টি কেস সামনে এসেছে। যার মধ্যে ৭১ জনের রক্তে এই ভাইরাস মিলেছে গত চব্বিশ ঘণ্টায়। বাদ নেই পশ্চিমবঙ্গও। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সোয়াইন ফ্লু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।


ওষুধ আছে কি নেই, তা নিয়েই চাপানউতোর গোটা দেশে। সেই ফাঁকে দাপিয়ে বৈড়াচ্ছে সোয়াইন ফ্লু। রোগের সংক্রমণে লাগাম পরাতে  হাঁসফাঁস অবস্থা। যে হারে ছড়াচ্ছে রোগ, তাতে রীতিমতো তৈরি হয়েছে আতঙ্ক।



গোটা দেশ এখন কাঁপছে সোয়াইন ফ্লুয়ের আতঙ্কে। রীতিমতো মহামারির চেহারা নিয়েছে এই রোগ। সংক্রমণের হিসেব রাখাই এখন দুরূহ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।



গত চব্বিশ ঘণ্টায় দেশে ৮৬৮ জনের সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪৯জনের। গোটা দেশে এখনও পর্যন্ত এই রোগে ৬২৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা রাজস্থান, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের। সোয়াইন ফ্লু-র থাবা থেকে রেহাই নেই রাজধানী দিল্লিরও। এখানে সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণের এক হাজার ৬৭৯টি কেস সামনে এসেছে। যার মধ্যে একাত্তর জনের রক্তে এই ভাইরাস মিলেছে গত চব্বিশ ঘণ্টায়। বাদ নেই পশ্চিমবঙ্গও। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সোয়াইন ফ্লু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।



মানুষ, শুয়োর ও পাখির সংমিশ্রণে উদ্ভব হয়েছে এই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জার মারাত্মক দিকটি হল, এটি মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানো সম্ভব। সোয়াইন ফ্লুয়ে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ অন্যান্য ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মতোই। যার মধ্যে অন্যতম



জ্বর, মাথা ব্যথা, গলা ও শরীরে মারাত্মক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খিদে কমে যাওয়া, আলস্য বোধ করা ও হঠাত্‍ ওজন কমে যাওয়া। শিশু ও বয়স্কদের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক এই রোগ।