ওয়েব ডেস্ক: শনিবার সুরাটের এক চা বিক্রেতার বাড়িতে আচমকাই হানা দেয় আয়কর দফতর। কিন্তু সেই চা বিক্রেতার বাড়িতে হানা দিয়েই চোখ কপালে ওঠে আয়কর দফতরের কর্তাদের। নগদ, সোনা-রুপোর বাট, গয়না, প্রপার্টি সব মিলিয়ে ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ওই চা বিক্রেতার! একজন চা বিক্রেতার এত কোটি টাকার সম্পত্তি দেখে হতবাক তাঁরাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রধানমন্ত্রী মোদী দেশ থেকে কালো টাকা দূর করার জন্যই নোট বাতিলের ঘোষণা করেন। শনিবার আয়কর দফতরের কর্তারা আচমকাই হানা দেন কিশোর ভাজিয়াওয়ালা নামের ওই চা বিক্রেতার বাড়িতে। হানা দেওয়ার পর আয়কর দফতরের কর্তারা দেখেন যে, কিশোর ভাজিয়াওয়ালার বিভিন্ন আলাদা আলাদা ব্যাঙ্কে ৩৩টি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। যেখানে ১.৪৫ কোটি টাকার নগদ, যেখানে নতুন নোটেই ১.০৫ কোটি টাকা। ১৩ কেজি সোনা এবং ১৮০ কেজি রুপো পাওয়া গিয়েছে ব্যাঙ্কের লকার থেকে।


আরও পড়ুন জাতীয় সঙ্গীত চলার সময় তৃণমূল বিধায়ক ফোনে কথা বলছেন দেখুন!


একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, কিশোর এবং তার দুই ছেলে জিগনেশ এবং বিলাস সুরাটের ১৩জন বিল্ডারের কথা জানিয়েছে, যাদের সঙ্গে তারা আর্থিক লেনদেন করত। চা বিক্রেতা কিশোর ভাজিয়াওয়ালা আয়কর দফতরের নজরে আসে, যখন সে নোট বাতিলের পর ১.৫ কোটি টাকা ব্যাঙ্কে জমা দিতে আসে। আরও জানা গিয়েছে যে, কালো টাকাকে সাদা করার জন্য ওই ব্যক্তি উড়নাতে জলরাম মন্দির নির্মান করে এবং বিভিন্ন সামাজিক কাজকর্মের জন্য একটি ট্রাস্টও চালু করে।


আরও পড়ুন জীবনের তৃতীয় টেস্টেই সেঞ্চুরি পেয়ে গেলেন করুন নায়ার