রাজীব চক্রবর্তী: কালীপুজোর রাতে শব্দদানবের অত্যাচারে একপ্রকার মুখভার দিল্লির আকাশের। সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে ফুৎকারে উড়িয়ে দেদার বাজি ফাটল দিল্লিতে। বাতাসের মান এক ধাক্কায় পৌঁছে গেল অতি খারাপে। বৃহস্পতিবার ছিল দীপাবলি। তারপরের দিন দিল্লির দূষণ চরমতম মাত্রায় পৌঁছে গেল। ঘন ধোঁয়াশা রাজধানীর আকাশ জুড়ে। সকাল সকাল দুষ্কর হয়ে পড়েছে দৃশ্যমানতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার রাত থেকেই 'স্মগের' চাদরে ঢাকল দিল্লি। শুক্রবার সকালেও 'স্মগমুক্তি' হল না দিল্লির। একাধিক জায়গায় কালো ধোঁয়ার চাদর ঘিরে ধরল দিল্লিকে। পরিবেশবিদদের আশঙ্কা, পাঞ্জাব-হরিয়ানায় ফসলের গোড়া পোড়ানো নিয়ন্ত্রণে না আসা, দিল্লির মানুষের দেদার বাজি ফাটানো, গাড়ির ধোঁয়া আর প্রতিকূল আবহাওয়া আগামী দিনে আরও বিপদ বাড়াতে চলেছে দিল্লিবাসীর।


শুক্রবার সকালে দিল্লির বিভিন্ন জায়গার AQI ছিল বিপদজ্জনক। এদিন সকালে আনান্দ বিহারে গুণগত মান ছিল ৩৯৫ এবং বাতাসে গুণগত মান ছিল পিএম ২.৫। অশোক বিহারে ৩২৪ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ১০। বুরারি ক্রশিং-এ ছিল ৩৯৪ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। চাঁদনী চকে ৩৩৬ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। দ্বারকাতে সেক্টর ৮-এ ৩৭৫ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। আইজিআই এয়ারপোর্টে ৩৭৫ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। জাহাঙ্গীরপুরিতে ৩৮৭ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। মুণ্ডকাতে ৩৭০ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। আরকে পুরামে ৩৯৫ এবং বাতাসে গুণগত মান পিএম ২.৫। যা খুবই খারাপ। যদিও দীপাবলির পরের দিন এমনই হত সেটাই জানিয়েছিল আবহাওয়াবিদেরা।



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)