ওয়েব ডেস্ক: ২০১৯-এ মোদীকে চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা কারও নেই। প্রধানমন্ত্রীকে ঢালাও প্রশংসার পাশাপাশি বিরোধী জোট-সম্ভাবনাকে কটাক্ষ নীতীশ কুমারের। পাশাপাশি জেডিইউ-এর অন্দরের ভাঙন এসে গেল প্রকাশ্যে। অবশেষে নীতীশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দলের প্রাক্তন সভাপতি শরদ যাদব। পড়ুন- 'দুর্নীতির বিরুদ্ধে ধর্মযুদ্ধে' এবার টার্গেট কেন্দ্রীয় আমলারা


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া ভাঙার ব্যাখ্যাও বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর মুখে। জোট রক্ষায় তিনি সচেষ্ট ছিলেন। কিন্তু আরজেডি সুপ্রিমো ও তাঁর পরিবার দুর্নীতির সঙ্গে আপস করায় তিনি জোট ভাঙতে বাধ্য হন বলে দাবি নীতীশের।


 


নীতীশ বিজেপির হাত ধরায় এবং লালু যাদবের সঙ্গ ছাড়ায় দুর্দশা আরও বাড়ল আরজেডি সুপ্রিমোর। তাঁর বিরুদ্ধে বাড়ছে প্রশাসনের সাঁড়াশি চাপ। বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন নীতীশ। পুলিসের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, বেশ কয়েকজন অভিযুক্ত লালুর ঘনিষ্ঠ। এদের মধ্যে রয়েছে অরুণ যাদব, রাধাচরণ সিং, সুভাষ যাদবের নাম। যাঁরা প্রত্যেকেই আরজেডি নেতা।  


 


নীতীশের পৌষমাস। লালুর সর্বনাশ। তবে পৌষমাসে লাগল কালির দাগও। জেডিইউয়ের অন্দরের ফাটল চলে এল প্রকাশ্যে। অবশেষ মুখ খুললেন দলের প্রাক্তন সভাপতি শরদ যাদব। আচমকা মহাজোট ভেঙে নীতীশ কুমার যে কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তাতে অত্যন্ত অসন্তুষ্ট শরদ যাদব। এই পদক্ষেপকে যে তিনি মোটেই সমর্থন করছেন না, সোমবার তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি। গত শুক্রবার আস্থাভোটের মুখোমুখি হয়ে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেন নীতীশ কুমার। কিন্তু দলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা শরদ যাদব এই গোটা পর্বে অনুপস্থিত ছিলেন। নীতীশের শপথেও তিনি ছিলেন না। শরদ যাদবের অবস্থান নিয়ে তাই জোর জল্পনা শুরু হয়। সেই অবস্থান এবার স্পষ্ট করে দিলেন প্রবীণ রাজনীতিক।