নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০০২ থেকে ২০০৬। পরপর এনকাউন্টার হয় মোদীর গুজরাটে। প্রায় বাইশটি গুলির লড়াই। আর তার থেকেও বেশি বিতর্ক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ইশরত জাহান 'ভুয়ো' সংঘর্ষ, ১৫ জুন ২০০৪


আহমেদাবাদের কাছে কোটারপুরে ১৯ বছর বয়সি ইশরাত এবং আরও তিন জনকে লস্কর-এ-তৈবা জঙ্গি সন্দেহে গুলি করে মারে গুজরাট পুলিস।


সোহরাবুদ্দিন হত্যা, ২৬ নভেম্বর, ২০০৫


গুজরাট পুলিসের দাবি,  সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সোহরাবুদ্দিন শেখ ও তাঁর স্ত্রীর। পুলিসের অভিযোগ লস্কর-এ-তৈবার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সোহরাবুদ্দিন। ছিল নরেন্দ্র মোদীকে খুনের ছক।


তুলসীরাম প্রজাপতি মামলা, ২৮ ডিসেম্বর ২০০৬


হেফাজতে  খুন হয়ে যান সোহরাবুদ্দিন মামলার অন্যতম সাক্ষী তুলসীরাম প্রজাপতি। পুলিসের দাবি ছিল হেফাজত থেকে পালানোর চেষ্টা করাতেই গুলি। প্রতিটি এনকাউন্টারেই সে সময় নাম জড়ায় মোদী-শাহ ঘনিষ্ঠ পুলিস কর্তা ডি জি বানজারার।



আরও পড়ুন- এনকাউন্টার নয় গুলি বিনিময়েই মৃত্যু, সাংবাদিক বৈঠক করে জানাল তেলেঙ্গানা পুলিস


যোগীরাজ্যে এনকাউন্টার


উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় এসেই দুষ্কৃতীদের কড়া হুঁশিয়ারি ছুড়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ। অপরাধ করলেই খতম করে দেওয়া হবে। যেমন মুখ্যমন্ত্রীর কথা, তেমন কাজ পুলিসেরও। যোগী জমানার প্রথম ১৬ মাসে ৩ হাজারের বেশি এনকাউন্টার হয়েছে উত্তর প্রদেশে। নিহত হয়েছেন ৭৮জন।


তবে দুষ্কৃতীরা কি আদৌ ভয় পেয়েছে?  বৃহস্পতিবারের উন্নাওই বোধহয় সে উত্তরটা দিয়ে দিয়েছে।